আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘তোমাদের মাঝে সর্বপ্রথম তারই আমার সঙ্গে দেখা হবে যার হাত অধিক লম্বা। অতএব সব স্ত্রীরা নিজ নিজ হাত মেপে দেখতে লাগলেন, কার হাত অধিক লম্বা। আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, পরিশেষে আমাদের মাঝে যয়নবের হাতই সবচেয়ে লম্বা বলে ঠিক হল। কেননা, তিনি হাত দ্বারা কাজ করতেন এবং দান করতেন।[১]
এ হাদীছের মর্মার্থ হল, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর স্ত্রীগণ লম্বা হাত দ্বারা বাস্তবিকপক্ষের লম্বা হাত ধারণা করেছিলেন, যা শরীরের একটি অঙ্গ। তাই তারা বেতের দ- বিশেষ দ্বারা তাদের হাত মাপা আরম্ভ করলেন। তাদের মধ্যে সাওদাহ (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-এর হাত ছিল সবেেচয় লম্বা। আর যয়নব (রাযিয়াল্লাহু আনহা) ছিলেন ছাদাক্বাহ ও সৎকাজ করার দিক দিয়ে লম্বা হাতের। তাদের মধ্যে যয়নব (রাযিয়াল্লাহু আনহা) সর্বপ্রথম মৃত্যুবরণ করলে তারা বুঝতে পারেন যে, লম্বা হাত দ্বারা ছাদাক্বাহ ও বদান্যতার লম্বা হাতকে উদ্দেশ্য করা হয়েছিল।[২]
অতঃপর এই হাদীছ দ্বারা বুঝা যায় যে, সক্ষমতার সময়ে অন্যকে নিজের উপর প্রাধান্য দেয়া ও অধিকহারে ছাদাক্বাহ করা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে সাক্ষাতের কারণ হবে, যা ফযীলত লাভের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ।[৩]
[১]. ছহীহ বুখারী, হা/১৪২০; ছহীহ মুসলিম, হা/২৪৫২
[২]. ইমাম নববী, শরহে ছহীহ মুসলিম, ১৬তম খণ্ড, পৃ. ৮
[৩]. ফাতহুল বারী, ৩য় খণ্ড, পৃ. ২৮৬
এ হাদীছের মর্মার্থ হল, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর স্ত্রীগণ লম্বা হাত দ্বারা বাস্তবিকপক্ষের লম্বা হাত ধারণা করেছিলেন, যা শরীরের একটি অঙ্গ। তাই তারা বেতের দ- বিশেষ দ্বারা তাদের হাত মাপা আরম্ভ করলেন। তাদের মধ্যে সাওদাহ (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-এর হাত ছিল সবেেচয় লম্বা। আর যয়নব (রাযিয়াল্লাহু আনহা) ছিলেন ছাদাক্বাহ ও সৎকাজ করার দিক দিয়ে লম্বা হাতের। তাদের মধ্যে যয়নব (রাযিয়াল্লাহু আনহা) সর্বপ্রথম মৃত্যুবরণ করলে তারা বুঝতে পারেন যে, লম্বা হাত দ্বারা ছাদাক্বাহ ও বদান্যতার লম্বা হাতকে উদ্দেশ্য করা হয়েছিল।[২]
অতঃপর এই হাদীছ দ্বারা বুঝা যায় যে, সক্ষমতার সময়ে অন্যকে নিজের উপর প্রাধান্য দেয়া ও অধিকহারে ছাদাক্বাহ করা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে সাক্ষাতের কারণ হবে, যা ফযীলত লাভের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ।[৩]
[১]. ছহীহ বুখারী, হা/১৪২০; ছহীহ মুসলিম, হা/২৪৫২
[২]. ইমাম নববী, শরহে ছহীহ মুসলিম, ১৬তম খণ্ড, পৃ. ৮
[৩]. ফাতহুল বারী, ৩য় খণ্ড, পৃ. ২৮৬