শায়খ মুক্ববীল বিন হাদীকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল:
❝প্রশ্ন: কিছু তুল্লাবুল ইলম আমাদের কিছু ভাইদের সাথে পড়াশোনা করার অনুমতি প্রদান করে না যারা কিছু বিষয়ে তাদের থেকে শ্রেয়, এবং তাদের উযর হল যে তাঁরা আরবি ভাষায় পারদর্শী নয়, এবং এইভাবে তারা আহলুল বিদা’র সাথে পড়াশোনা করতে যায়, অতএব প্রত্যেক বিষয় সম্পর্কে কি তার [সেই বিষয়ের] লোকদের কাছ থেকে নেওয়া উচিত যদিও তারা আরবী ভাষা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ইলম না রাখে?
উত্তর:
এই লোকেরা— হে আমার ভাইয়েরা, তাদের জাবিদের [ইয়েমেনের একটি শহর] লোকদের সাথে কতই না মিল! একজন লোক এসে খুরাফাত এবং ভ্রান্তির বিরুদ্ধে কথা বলতে শুরু করেছিল যেগুলিতে তারা জড়িত ছিল, এবং যখন সে শেষ করেছিল তখন তারা বলেছিল: “মাশাআল্লাহ্, তিনি একটিও ব্যাকরণগত ভুল করেননি— একটিও ব্যাকরণগত ভুল নয়!”। তারা তার ব্যাকরণের দিকে তাদের মনোযোগ দিয়েছিল, কিন্তু অর্থের ব্যাপারে যা তাদের বেশি প্রয়োজন ছিল, তাহলে না! আমাদের মধ্যে যে খারাবিগুলি আছে তা একজন ব্যাকরণের ভুল করুক বা না করুক তার চেয়ে অনেক বেশি খারাপ— এটি একটি সমস্যা।
আরেকটি বিষয়— গুণী ব্যক্তি, ইছমাঈল ইবনু ‘আবি খালিদ প্রচুর ব্যাকরণগত ভুল করতেন। ইবনু ‘আদী— অর্থাৎ ‘আব্দুল্লাহ্ ইবনু ‘আদী, আল-‘কামিলের লেখকও অনেক ব্যাকরণগত ভুল করতেন। ইবনু কাছীর তাঁর কিছু শিক্ষকের বিষয়ে বলেছেন, সূরাহ্ আছ-‘ছাফের ব্যাখ্যায়, বারবার বর্ণনাকৃত রিওয়ায়েত বিষয়ক আলাপের অধীনে, তিনি বলেছেন, “আমাদের শায়খ নিরক্ষর ছিলেন, তাই উপস্থিতদের মধ্যে কেউ কেউ আমাদের কাছে পাঠ করতেন এবং তিনি শুনতেন।”
ইতিহাসের কিতাব পড়। হাদিছের কিতাব পড়। তুমি দেখতে পাবে যে অনেক লোক কাজ করেছে এবং ইসলামের খেদমত করেছে এবং বই রচনা করেছে এবং তারা ব্যাকরণগত ভুল করেছে। [এই প্রশ্নে মানুষের [ক্রিয়াকাণ্ড] ভুল। তোমার বন্ধু যদি ইলমিল হাদীছে পারদর্শী হয়, কিন্তু সে ব্যাকরণগত ভুল করে— তাহলে এটা কিছু আর সেটা অন্য কিছু! এর সাথে, আমি আমাদের ভাইদেরকে নিজেদেরকে [ব্যাকরণগতভাবে] উন্নত করার পরামর্শ দিই কারণ সম্ভবত একজন বিদ’আতী বা একগুঁয়ে ব্যক্তি তাদের ব্যাকরণগত ভুলের কারণে তাদের বিরোধিতা করবে এবং আল্লাহু মুস্তা’আন। উদ্বেগের বিষয় হল যে এটি [বয়ান] ভুল বলে বিবেচিত হয়, এবং আমরা তাদের [যারা এটি বলে] আহলুছ ছুন্নাহ্’র মধ্য থাকা ভাইদের থেকে উপকৃত হওয়ার পরামর্শ দিই। কেননা আহলুছ ছুন্নাহ্’র সাথে অধ্যয়ন করা বরকতময়। তারা তোমাকে সাহায্য করবে এবং আল্লাহু মুস্তা’আন।❞
সোর্স:
❝প্রশ্ন: কিছু তুল্লাবুল ইলম আমাদের কিছু ভাইদের সাথে পড়াশোনা করার অনুমতি প্রদান করে না যারা কিছু বিষয়ে তাদের থেকে শ্রেয়, এবং তাদের উযর হল যে তাঁরা আরবি ভাষায় পারদর্শী নয়, এবং এইভাবে তারা আহলুল বিদা’র সাথে পড়াশোনা করতে যায়, অতএব প্রত্যেক বিষয় সম্পর্কে কি তার [সেই বিষয়ের] লোকদের কাছ থেকে নেওয়া উচিত যদিও তারা আরবী ভাষা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ইলম না রাখে?
উত্তর:
এই লোকেরা— হে আমার ভাইয়েরা, তাদের জাবিদের [ইয়েমেনের একটি শহর] লোকদের সাথে কতই না মিল! একজন লোক এসে খুরাফাত এবং ভ্রান্তির বিরুদ্ধে কথা বলতে শুরু করেছিল যেগুলিতে তারা জড়িত ছিল, এবং যখন সে শেষ করেছিল তখন তারা বলেছিল: “মাশাআল্লাহ্, তিনি একটিও ব্যাকরণগত ভুল করেননি— একটিও ব্যাকরণগত ভুল নয়!”। তারা তার ব্যাকরণের দিকে তাদের মনোযোগ দিয়েছিল, কিন্তু অর্থের ব্যাপারে যা তাদের বেশি প্রয়োজন ছিল, তাহলে না! আমাদের মধ্যে যে খারাবিগুলি আছে তা একজন ব্যাকরণের ভুল করুক বা না করুক তার চেয়ে অনেক বেশি খারাপ— এটি একটি সমস্যা।
আরেকটি বিষয়— গুণী ব্যক্তি, ইছমাঈল ইবনু ‘আবি খালিদ প্রচুর ব্যাকরণগত ভুল করতেন। ইবনু ‘আদী— অর্থাৎ ‘আব্দুল্লাহ্ ইবনু ‘আদী, আল-‘কামিলের লেখকও অনেক ব্যাকরণগত ভুল করতেন। ইবনু কাছীর তাঁর কিছু শিক্ষকের বিষয়ে বলেছেন, সূরাহ্ আছ-‘ছাফের ব্যাখ্যায়, বারবার বর্ণনাকৃত রিওয়ায়েত বিষয়ক আলাপের অধীনে, তিনি বলেছেন, “আমাদের শায়খ নিরক্ষর ছিলেন, তাই উপস্থিতদের মধ্যে কেউ কেউ আমাদের কাছে পাঠ করতেন এবং তিনি শুনতেন।”
ইতিহাসের কিতাব পড়। হাদিছের কিতাব পড়। তুমি দেখতে পাবে যে অনেক লোক কাজ করেছে এবং ইসলামের খেদমত করেছে এবং বই রচনা করেছে এবং তারা ব্যাকরণগত ভুল করেছে। [এই প্রশ্নে মানুষের [ক্রিয়াকাণ্ড] ভুল। তোমার বন্ধু যদি ইলমিল হাদীছে পারদর্শী হয়, কিন্তু সে ব্যাকরণগত ভুল করে— তাহলে এটা কিছু আর সেটা অন্য কিছু! এর সাথে, আমি আমাদের ভাইদেরকে নিজেদেরকে [ব্যাকরণগতভাবে] উন্নত করার পরামর্শ দিই কারণ সম্ভবত একজন বিদ’আতী বা একগুঁয়ে ব্যক্তি তাদের ব্যাকরণগত ভুলের কারণে তাদের বিরোধিতা করবে এবং আল্লাহু মুস্তা’আন। উদ্বেগের বিষয় হল যে এটি [বয়ান] ভুল বলে বিবেচিত হয়, এবং আমরা তাদের [যারা এটি বলে] আহলুছ ছুন্নাহ্’র মধ্য থাকা ভাইদের থেকে উপকৃত হওয়ার পরামর্শ দিই। কেননা আহলুছ ছুন্নাহ্’র সাথে অধ্যয়ন করা বরকতময়। তারা তোমাকে সাহায্য করবে এবং আল্লাহু মুস্তা’আন।❞
সোর্স: