মহান আল্লাহ বলেন:
‘‘তাদের মধ্য থেকে আলেম ওলামা (পীর-পুরোহিত) সংসার বিরাগীদেরকে রবরূপে (হালাল-হারাম বিধায়ক) গ্রহণ বা নির্ধারণ করে নিয়েছে’’। (সূরা আত-তাওবা: ৩১)
এ আয়াতের ভাবার্থ কী? আয়াতে উল্লিখিত ‘আহবার’, ‘রুহবান’ বলে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে?
উত্তর: মহামহিয়ান আল্লাহ জানাচ্ছেন যে, মুশরিক সম্প্রদায় আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের আলেম-ওলামা, পণ্ডিত, পীর-পুরোহিত সংসারত্যাগী বৈরাগীদেরকে মাবুদ বা উপাস্যরূপে গ্রহণ করে নিয়েছে। কেননা তারা আল্লাহর নাফরমানীমূলক গুনাহের কাজে তাদের আনুগত্য-অনুসরণ করে থাকে। অথচ তারা হালালকে হারাম এবং হারামকে হালাল বলে থাকে।
‘আহবার’ অর্থ উলামা বা বিদ্যান এবং ‘রুহবান’ হচ্ছে দুনিয়াবিমুখ ‘আবেদ সম্প্রদায় যারা শুধু ইবাদাত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে[1]।
ٱتَّخَذُوٓاْ أَحۡبَارَهُمۡ وَرُهۡبَٰنَهُمۡ أَرۡبَابٗا مِّن دُونِ ٱللَّهِ [التوبة: ٣١]
‘‘তাদের মধ্য থেকে আলেম ওলামা (পীর-পুরোহিত) সংসার বিরাগীদেরকে রবরূপে (হালাল-হারাম বিধায়ক) গ্রহণ বা নির্ধারণ করে নিয়েছে’’। (সূরা আত-তাওবা: ৩১)
এ আয়াতের ভাবার্থ কী? আয়াতে উল্লিখিত ‘আহবার’, ‘রুহবান’ বলে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে?
উত্তর: মহামহিয়ান আল্লাহ জানাচ্ছেন যে, মুশরিক সম্প্রদায় আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের আলেম-ওলামা, পণ্ডিত, পীর-পুরোহিত সংসারত্যাগী বৈরাগীদেরকে মাবুদ বা উপাস্যরূপে গ্রহণ করে নিয়েছে। কেননা তারা আল্লাহর নাফরমানীমূলক গুনাহের কাজে তাদের আনুগত্য-অনুসরণ করে থাকে। অথচ তারা হালালকে হারাম এবং হারামকে হালাল বলে থাকে।
‘আহবার’ অর্থ উলামা বা বিদ্যান এবং ‘রুহবান’ হচ্ছে দুনিয়াবিমুখ ‘আবেদ সম্প্রদায় যারা শুধু ইবাদাত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে[1]।
[1] আল-জামে আল ফরিদ, পৃষ্টা: ১৬৪।