আবদুল্লাহ আশ-শামী নামক এক ব্যক্তি বর্ণনা করেছেন। আমি (তাবিয়ী) তাউস ইবন কায়সানের নিকট থেকে কিছু শেখার জন্য তাঁর গৃহে গেলাম। আমি তাঁকে চিনতাম না। দরজায় টোকা দিতে একজন অতি বৃদ্ধ ব্যক্তি বেরিয়ে এলেন। আমি তাঁকে সালাম দিয়ে বললাম আপনিই কি তাউস ইবন কায়সান? বললেন না, আমি তাঁর ছেলে। বললাম আপনি যদি তাঁর ছেলে হন, তাহলে নিশ্চয় আপনার পিতা বার্ধক্যের ভারে একেবারে বোধসোধ হারিয়ে ফেলেছেন। আমি তাঁর জ্ঞান থেকে কিছু অর্জনের উদ্দেশ্যে বহু দূর থেকে এসেছি। বললেন: আল্লাহ আপনার অকল্যাণ করুন! আল্লাহর কিতাবের বাহকেরা কখনো বোধসোধ হারায় না। ভিতরে আসুন।
আমি ঘরে ঢুকে তাউসকে সালাম করলাম। তারপর বললাম আপনার জ্ঞানভাণ্ডার থেকে কিছু অর্জন এবং আপনার কিছু উপদেশ বাণী শোনার উদ্দেশ্যে আমি এসেছি।
বললেন: প্রশ্ন করুন। তবে সংক্ষেপ করবেন।
বললাম: আমার সাধ্য অনুযায়ী সংক্ষেপ করবো-ইনশাআল্লাহ। তিনি বললেন আপনি কি তাওরাত, যাবুর, ইনজীল ও আল কুরআনের সার কথা শুনতে চান?
বললাম: হাঁ, তা বলুন।
বললেন: আল্লাহকে এমনভাবে ভয় করুন যে তার চেয়ে ভীতিপ্রদ অন্য কিছু আপনার কাছে থাকবে না। আর তাঁর প্রতি এমন আশাবাদী থাকবেন যে, তাঁকে আপনার ভয়ের চেয়েও সে আশা প্রবল হবে। মানুষের জন্য তাই পছন্দ করুন যা নিজের জন্য পছন্দ করেন।
– হিলইয়াতুল আউলিয়া: ৪/১১
আমি ঘরে ঢুকে তাউসকে সালাম করলাম। তারপর বললাম আপনার জ্ঞানভাণ্ডার থেকে কিছু অর্জন এবং আপনার কিছু উপদেশ বাণী শোনার উদ্দেশ্যে আমি এসেছি।
বললেন: প্রশ্ন করুন। তবে সংক্ষেপ করবেন।
বললাম: আমার সাধ্য অনুযায়ী সংক্ষেপ করবো-ইনশাআল্লাহ। তিনি বললেন আপনি কি তাওরাত, যাবুর, ইনজীল ও আল কুরআনের সার কথা শুনতে চান?
বললাম: হাঁ, তা বলুন।
বললেন: আল্লাহকে এমনভাবে ভয় করুন যে তার চেয়ে ভীতিপ্রদ অন্য কিছু আপনার কাছে থাকবে না। আর তাঁর প্রতি এমন আশাবাদী থাকবেন যে, তাঁকে আপনার ভয়ের চেয়েও সে আশা প্রবল হবে। মানুষের জন্য তাই পছন্দ করুন যা নিজের জন্য পছন্দ করেন।
– হিলইয়াতুল আউলিয়া: ৪/১১
Last edited: