এমতাবস্থায় প্রথমতঃ খালেছ অন্তরে তওবা করতে হবে। কেননা ফরয বিধান পরিত্যাগ করা কবীরা গুনাহ। দ্বিতীয়তঃ যেহেতু বিগত ছুটে যাওয়া ছিয়ামগুলোর নির্ধারিত কোন হিসাব নেই, সেহেতু এজন্য তওবা করাই যথেষ্ট হবে এবং বেশী বেশী নফল ছিয়াম আদায় করবে। ইবনু তায়মিয়াহ ও উছায়মীনসহ কতিপয় বিদ্বান বলেন, এমতাবস্থায় অনির্দিষ্ট ছিয়ামের কাযা করার প্রয়োজন নেই। কেননা তার নির্ধারিত সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। এক্ষণে অনুতপ্ত হৃদয়ে আল্লাহ্র নিকট ক্ষমা চাইতে হবে। আশা করা যায় ক্ষমা করা হবে। কারণ আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহ্র রহমত হ’তে নিরাশ হয়ো না। আল্লাহ সব পাপ ক্ষমা করেন’ (যুমার ৩৯/৫৩; ইবনু তায়মিয়াহ, আল-ইখতিয়ারাত ১/৪৬০; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৯/৮৯)।
তবে যদি আনুমানিক হিসাব করতে পারে, সেক্ষেত্রে খালেছ নিয়তে তওবা করে ছুটে যাওয়া ছিয়ামের কাযা আদায় করে নেওয়াই অধিকতর নিরাপদ এবং তাক্বওয়ার পরিচায়ক। বরং কোন কোন বিদ্বানের মতে, তা ওয়াজিব (ইবনু কুদামা, আল-মুগনী ৪/৩৬৫; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ১০/১৪৩; বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ দারব ১৬/২০১)।
মাসিক আত তাহরীক
তবে যদি আনুমানিক হিসাব করতে পারে, সেক্ষেত্রে খালেছ নিয়তে তওবা করে ছুটে যাওয়া ছিয়ামের কাযা আদায় করে নেওয়াই অধিকতর নিরাপদ এবং তাক্বওয়ার পরিচায়ক। বরং কোন কোন বিদ্বানের মতে, তা ওয়াজিব (ইবনু কুদামা, আল-মুগনী ৪/৩৬৫; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ১০/১৪৩; বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ দারব ১৬/২০১)।
মাসিক আত তাহরীক