১. হায়েজ ও নিফাসগ্রস্ত নারীর সিয়াম ভঙ্গ করা জায়েয।
২. কাউকে ধ্বংস থেকে উদ্ধার বা রক্ষা করতে হলে যদি সিয়াম ভঙ্গ করতে হয় তবে তখন তার জন্য সিয়াম ভঙ্গ করা ওয়াজিব। যেমন- ডুবে যাওয়া বা এ ধরনের ব্যক্তিকে রক্ষা করা।
৩. যে সফরে সালাত কসর করা জায়েয, তার জন্য সিয়াম ভঙ্গ সুন্নত।
৪. সিয়াম পালনে রোগ বৃদ্ধি হতে পারে এমন আশঙ্কা থাকলে অসুস্থ ব্যক্তির সিয়াম ভঙ্গ করা জায়েয।
৫. মুকিম ব্যক্তি দিনের বেলা সফর করলে তার জন্য উত্তম হলো সিয়াম ভঙ্গ না করা, যেহেতু এ ব্যাপারে আলেমদের মতানৈক্য রয়েছে।
৬. গর্ভবতী অথবা দুগ্ধদানকারী নারী যদি নিজের ক্ষতির আশঙ্কা করে তবে তার জন্য সিয়াম ভঙ্গ বৈধ। যদি নিজের ক্ষতির কোনো ভয় না থাকে, শুধু বাচ্চার ক্ষতির আশঙ্কা থাকে তাহলে সে অবস্থায় তাকে কাযা করার সাথে ফিদইয়া তথা প্রতিদিনের সিয়ামের পরিবর্তে একজন মিসকিনকে খাদ্যদান করতে হবে।
[সূত্র: উমদাতুল আহকাম, ১ম খন্ড; শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মদ যাকারিয়া]
২. কাউকে ধ্বংস থেকে উদ্ধার বা রক্ষা করতে হলে যদি সিয়াম ভঙ্গ করতে হয় তবে তখন তার জন্য সিয়াম ভঙ্গ করা ওয়াজিব। যেমন- ডুবে যাওয়া বা এ ধরনের ব্যক্তিকে রক্ষা করা।
৩. যে সফরে সালাত কসর করা জায়েয, তার জন্য সিয়াম ভঙ্গ সুন্নত।
৪. সিয়াম পালনে রোগ বৃদ্ধি হতে পারে এমন আশঙ্কা থাকলে অসুস্থ ব্যক্তির সিয়াম ভঙ্গ করা জায়েয।
৫. মুকিম ব্যক্তি দিনের বেলা সফর করলে তার জন্য উত্তম হলো সিয়াম ভঙ্গ না করা, যেহেতু এ ব্যাপারে আলেমদের মতানৈক্য রয়েছে।
৬. গর্ভবতী অথবা দুগ্ধদানকারী নারী যদি নিজের ক্ষতির আশঙ্কা করে তবে তার জন্য সিয়াম ভঙ্গ বৈধ। যদি নিজের ক্ষতির কোনো ভয় না থাকে, শুধু বাচ্চার ক্ষতির আশঙ্কা থাকে তাহলে সে অবস্থায় তাকে কাযা করার সাথে ফিদইয়া তথা প্রতিদিনের সিয়ামের পরিবর্তে একজন মিসকিনকে খাদ্যদান করতে হবে।
[সূত্র: উমদাতুল আহকাম, ১ম খন্ড; শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মদ যাকারিয়া]
Last edited: