জুয়া খেলা নিকৃষ্ট হারাম এবং তা থেকে প্রাপ্ত সম্পদও হারাম। অতএব এই ধরনের সম্পদ দ্বারা ব্যবসা করাও হারাম। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, পূজার বেদী ও ভাগ্য নির্ধারক তীর সমূহ শয়তানের নাপাক কর্ম বৈ কিছুই নয়।
অতএব এগুলি থেকে বিরত হও। তাতে তোমরা কল্যাণপ্রাপ্ত হবে’ (মায়েদাহ ৫/৯০)। এক্ষণে উক্ত ব্যক্তিকে খালেছ তওবা করতে হবে এবং জুয়া থেকে প্রাপ্ত পুঁজির মূল অংশ অবিলম্বে জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করে দিতে হবে। তবে উক্ত সম্পদ দ্বারা ব্যবসা করে যে লভ্যাংশ অর্জিত হয়েছে তা সে পরিশ্রমের বিনিময় বা পারিশ্রমিক হিসাবে গ্রহণ করতে পারবে মর্মে মালেকী ও শাফেঈ বিদ্বানগণ মতপ্রকাশ করেছেন (নববী, আল-মাজমূ‘ ৯/৩৫১)।
কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘উপার্জন ভোগ করা ব্যক্তির দায় বহনের সাথে যুক্ত’ (তিরমিযী হা/১২৮৫; মিশকাত হা/২৮৭৯; ছহীহুল জামে‘ হা/৪১৭৯)। তবে তা পরিত্যাগ করাই অধিকতর নিরাপদ ও তাক্বওয়াপূর্ণ (তিরমিযী হা/২৫২৮)।
আত তাহরীক
অতএব এগুলি থেকে বিরত হও। তাতে তোমরা কল্যাণপ্রাপ্ত হবে’ (মায়েদাহ ৫/৯০)। এক্ষণে উক্ত ব্যক্তিকে খালেছ তওবা করতে হবে এবং জুয়া থেকে প্রাপ্ত পুঁজির মূল অংশ অবিলম্বে জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করে দিতে হবে। তবে উক্ত সম্পদ দ্বারা ব্যবসা করে যে লভ্যাংশ অর্জিত হয়েছে তা সে পরিশ্রমের বিনিময় বা পারিশ্রমিক হিসাবে গ্রহণ করতে পারবে মর্মে মালেকী ও শাফেঈ বিদ্বানগণ মতপ্রকাশ করেছেন (নববী, আল-মাজমূ‘ ৯/৩৫১)।
কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘উপার্জন ভোগ করা ব্যক্তির দায় বহনের সাথে যুক্ত’ (তিরমিযী হা/১২৮৫; মিশকাত হা/২৮৭৯; ছহীহুল জামে‘ হা/৪১৭৯)। তবে তা পরিত্যাগ করাই অধিকতর নিরাপদ ও তাক্বওয়াপূর্ণ (তিরমিযী হা/২৫২৮)।
আত তাহরীক