এমতাবস্থায় ক্বছর করা যাবে না। আল্লাহ বলেন, ‘যখন তোমরা কোন দেশ সফর কর, তখন সালাতে কিছুটা হ্রাস করলে তোমাদের কোন গুনাহ নেই (সূরা আন-নিসা : ১০১)।
তাই কোন বহির্দেশ বা দেশেই দূরবর্তী কোন স্থানে সফরের উদ্দেশ্যে বের হলে ক্বছর করা যাবে (সহীহ বুখারী হা/১০৮৯, ১/১৪৮ পৃঃ)।
এ প্রসঙ্গে শায়খ ছালেহ আল-ফাওযানকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘তুমি যে শহরে অবস্থান কর সেখানে থাকাবস্থায় যদি আযান হয়ে যায় তাহলে পূর্ণ সালাতই আদায় করবে। কেননা এ অবস্থায় তোমার পূর্ণ সালাত আদায় করা ওয়াজিব। পক্ষান্তরে যদি তুমি শহর থেকে বের হও আর তখনও আযান দেয়া না হয়, তাহলে তুমি এই সময়টাকে সফর হিসাবে গণ্য করবে। আর তখন তোমার জন্য ক্বছর করা বৈধ হবে’ (মিন আদাবি ত্বালিবিল ইলম, পৃ. ৩৪)।
মনে রাখা উচিত যে, ক্বছরের চেয়ে জামা‘আত উত্তম।
তাই কোন বহির্দেশ বা দেশেই দূরবর্তী কোন স্থানে সফরের উদ্দেশ্যে বের হলে ক্বছর করা যাবে (সহীহ বুখারী হা/১০৮৯, ১/১৪৮ পৃঃ)।
এ প্রসঙ্গে শায়খ ছালেহ আল-ফাওযানকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘তুমি যে শহরে অবস্থান কর সেখানে থাকাবস্থায় যদি আযান হয়ে যায় তাহলে পূর্ণ সালাতই আদায় করবে। কেননা এ অবস্থায় তোমার পূর্ণ সালাত আদায় করা ওয়াজিব। পক্ষান্তরে যদি তুমি শহর থেকে বের হও আর তখনও আযান দেয়া না হয়, তাহলে তুমি এই সময়টাকে সফর হিসাবে গণ্য করবে। আর তখন তোমার জন্য ক্বছর করা বৈধ হবে’ (মিন আদাবি ত্বালিবিল ইলম, পৃ. ৩৪)।
মনে রাখা উচিত যে, ক্বছরের চেয়ে জামা‘আত উত্তম।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: