উত্তর : বাজনাযুক্ত যেকোন গান শুনা হারাম। এজন্য তওবাহ না করলে তাকে শাস্তি পেতে হবে। তবে উক্ত মর্মে বর্ণিত হাদীছটির কোন ভিত্তি নেই। শায়খ আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) একে বানাওয়াট বলেছেন। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ)-কে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে, তিনি একে বাতিল বলে উল্লেখ করেছেন (‘ইলালু মুতানাহি, ২য় খণ্ড, পৃ. ৭৮৬)।
গান-বাজনা সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘আমার উম্মতের মধ্যে অবশ্যই এমন কতগুলো দলের সৃষ্টি হবে, যারা বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে’ (ছহীহুল বুখারী, হা/৫৫৯০)। মহান আল্লাহ বলেন, وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّشۡتَرِیۡ لَہۡوَ الۡحَدِیۡثِ لِیُضِلَّ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰہِ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ‘একশ্রেণীর লোক আছে, যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশ্যে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে’ (সূরা লুক্বমান : ৬)। উক্ত উয়াতের لَہۡوَ الۡحَدِیۡثِ এর অর্থ বর্ণনায় ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, ‘আল্লাহর কসম! অবান্তর কথাবার্তা অর্থ গান’ (তাফসীরে ইবনু কাছীর, ৬ষ্ঠ খ-, পৃ. ৩৩০)।
- মাসিক আল ইখলাস, ডিসেম্বর ২০১৯
গান-বাজনা সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘আমার উম্মতের মধ্যে অবশ্যই এমন কতগুলো দলের সৃষ্টি হবে, যারা বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে’ (ছহীহুল বুখারী, হা/৫৫৯০)। মহান আল্লাহ বলেন, وَ مِنَ النَّاسِ مَنۡ یَّشۡتَرِیۡ لَہۡوَ الۡحَدِیۡثِ لِیُضِلَّ عَنۡ سَبِیۡلِ اللّٰہِ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ‘একশ্রেণীর লোক আছে, যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশ্যে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে’ (সূরা লুক্বমান : ৬)। উক্ত উয়াতের لَہۡوَ الۡحَدِیۡثِ এর অর্থ বর্ণনায় ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, ‘আল্লাহর কসম! অবান্তর কথাবার্তা অর্থ গান’ (তাফসীরে ইবনু কাছীর, ৬ষ্ঠ খ-, পৃ. ৩৩০)।
- মাসিক আল ইখলাস, ডিসেম্বর ২০১৯