সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাকিহ আশ-শাইখুল আল্লামা ইমাম সালিহ বিন ফাওজান আল-ফাওজান হাফিজাহুল্লাহ (জ. ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.) প্রদত্ত ফতোয়া—
প্রশ্ন : “আমার স্ত্রী নিকাব (মুখ ঢাকার বস্ত্রবিশেষ) পরতে অস্বীকার করে। আমি দীর্ঘদিন তার এ কাজের প্রতি ধৈর্যধারণ করেছি এবং তাকে নিকাব পরার নসিহত করেছি। এই কারণে আমি যদি তাকে তালাক দিই, তাহলে আমি কি পাপী হব?”
উত্তর : “না। বরং আল্লাহ চাইলে এই কাজের জন্য আপনি সওয়াব পাবেন। সে যদি নিজেকে পর্দাবৃত করতে অস্বীকার করে তাহলে তাকে তালাক দেওয়া আপনার জন্য ওয়াজিব। আর আল্লাহ আপনাকে তার চেয়ে উত্তম কারও ব্যবস্থা করে দেবেন।”
নোট : ইসলামি শরিয়তে যে পুরুষের সাথে একজন নারীর বিবাহ বৈধ, সেই পুরুষই তার জন্য গাইরে মাহরাম বা বেগানা পুরুষ। অর্থাৎ পিতা, আপন চাচা, আপন ভাই, আপন মামা, আপন শ্বশুর প্রমুখের মতো যাদের সাথে একজন নারীর চিরতরে বিবাহ হারাম, তারা ছাড়া সবাই তার জন্য বেগানা পুরুষ। এমন পুরুষদের সামনে পর্দা মেইন্টেইন করা উক্ত নারীর জন্য ফরজ।
ভিডিয়ো-সোর্স : https://x(ডট)com/FawaidAlUlama/status/1790393711441928503
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা
fb.com/SunniSalafiAthari
প্রশ্ন : “আমার স্ত্রী নিকাব (মুখ ঢাকার বস্ত্রবিশেষ) পরতে অস্বীকার করে। আমি দীর্ঘদিন তার এ কাজের প্রতি ধৈর্যধারণ করেছি এবং তাকে নিকাব পরার নসিহত করেছি। এই কারণে আমি যদি তাকে তালাক দিই, তাহলে আমি কি পাপী হব?”
উত্তর : “না। বরং আল্লাহ চাইলে এই কাজের জন্য আপনি সওয়াব পাবেন। সে যদি নিজেকে পর্দাবৃত করতে অস্বীকার করে তাহলে তাকে তালাক দেওয়া আপনার জন্য ওয়াজিব। আর আল্লাহ আপনাকে তার চেয়ে উত্তম কারও ব্যবস্থা করে দেবেন।”
নোট : ইসলামি শরিয়তে যে পুরুষের সাথে একজন নারীর বিবাহ বৈধ, সেই পুরুষই তার জন্য গাইরে মাহরাম বা বেগানা পুরুষ। অর্থাৎ পিতা, আপন চাচা, আপন ভাই, আপন মামা, আপন শ্বশুর প্রমুখের মতো যাদের সাথে একজন নারীর চিরতরে বিবাহ হারাম, তারা ছাড়া সবাই তার জন্য বেগানা পুরুষ। এমন পুরুষদের সামনে পর্দা মেইন্টেইন করা উক্ত নারীর জন্য ফরজ।
ভিডিয়ো-সোর্স : https://x(ডট)com/FawaidAlUlama/status/1790393711441928503
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা
fb.com/SunniSalafiAthari