- Views: 52
- Replies: 1
১. আবু বকর (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ২ বছর।
২. উমর (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ১০ বছর।
৩. উসমান (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ১৩ বছর।
৪. আলী (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ৪ বছর।
৫. হাসান (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ৬ মাস।
৬. মুয়াওয়িয়াহ (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ১৯ বছর।
এরপরে উমাইয়া সাম্রাজ্যের শাসনব্যবস্থা শুরু হয়েছে যেখানে উমর বিন আব্দুল আযিয এর মতো ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলো। পরবর্তীতে আব্বাসীয় রা ক্ষমতায় এসেছে, খলিফা হারুন অর রশীদ ক্ষমতায় ছিলেন।
সেই যুগগুলোতে মুসলিমদের রাষ্ট্রীয় কোষাগার ছিলো অর্থ-বিত্তে পরিপূর্ণ। তারপরও কোনো শাসক রাষ্ট্রীয়ভাবে মহাসমারোহে কোনো নবী-রাসুলের জন্মদিন পালন করেন নি। কারণ তারা বুঝতে পেরেছিলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মদিন (মাওলিদ) উদযাপন ইসলামের অন্তর্ভুক্ত কোনো বিষয় নয়। বরং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাহর অনুসরণের মধ্যেই মানুষের ইহকালীন এবং পরকালীন মুক্তি নিহিত।
২. উমর (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ১০ বছর।
৩. উসমান (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ১৩ বছর।
৪. আলী (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ৪ বছর।
৫. হাসান (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ৬ মাস।
৬. মুয়াওয়িয়াহ (রাদ্বি'আল্লাহু আনহু) এর শাসনক্ষমতা ছিলো ১৯ বছর।
এরপরে উমাইয়া সাম্রাজ্যের শাসনব্যবস্থা শুরু হয়েছে যেখানে উমর বিন আব্দুল আযিয এর মতো ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলো। পরবর্তীতে আব্বাসীয় রা ক্ষমতায় এসেছে, খলিফা হারুন অর রশীদ ক্ষমতায় ছিলেন।
সেই যুগগুলোতে মুসলিমদের রাষ্ট্রীয় কোষাগার ছিলো অর্থ-বিত্তে পরিপূর্ণ। তারপরও কোনো শাসক রাষ্ট্রীয়ভাবে মহাসমারোহে কোনো নবী-রাসুলের জন্মদিন পালন করেন নি। কারণ তারা বুঝতে পেরেছিলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মদিন (মাওলিদ) উদযাপন ইসলামের অন্তর্ভুক্ত কোনো বিষয় নয়। বরং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাহর অনুসরণের মধ্যেই মানুষের ইহকালীন এবং পরকালীন মুক্তি নিহিত।