উত্তরঃ ছিয়াম শুদ্ধ হবে। কারণ রাসূল (সাঃ)ও কখনো কখনও অপবিত্র অবস্থায় ফজর করতেন। অতঃপর সিয়াম রাখতেন (বুখারী,হা/১৯৩১)।
কেউ যদি রাতের মধ্যে স্ত্রী সহবাস করে এবং অপবিত্র অবস্থায় সুবহে সাদিক হয়ে যায় তার রোজা শুদ্ধ হবে; অনুরূপভাবে রাতের বেলা অথবা দিনে ঘুমের মধ্যে কেউ যদি অপবিত্র হয়ে যায় তার রোজাও শুদ্ধ হবে। বিলম্ব করে ফজর শুরু হওয়ার পরে গোসল করতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু কেউ যদি রমজানের দিনের বেলায় অর্থাৎ ফজরের পর থেকে সূর্য ডোবার পূর্ব পর্যন্ত সময়ের মধ্যে স্ত্রী সহবাস করে তার রোজা নষ্ট হয়।[সৌদি স্থায়ী কমিটির ফতোয়াসমগ্র (১০/৩২৭)]
তবে দেরি করে সূর্যোদয়ের পর নামায আদায় করা আপনার জন্য হারাম। আপনার উপর ফরজ ছিল যথাসময়ে নামায আদায় করা। আপনার তীব্র লজ্জা এক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কোন ওজর নয়; যার কারণে নামায আদায়ে এ বিলম্ব করা যেতে পারে। এখন আপনার কর্তব্য হচ্ছে- এ গুনাহ থেকে তওবা করা, ইস্তিগফার করা (ক্ষমা প্রার্থনা করা)।
সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে আরকানুল ইসলাম, প্রশ্ন নং ১০৯৪ (আছ ছিরাত প্রকাশনী) ও ইসলাম কিউএ. ইনফো, ফতোয়া নং ১৪২২৫
কেউ যদি রাতের মধ্যে স্ত্রী সহবাস করে এবং অপবিত্র অবস্থায় সুবহে সাদিক হয়ে যায় তার রোজা শুদ্ধ হবে; অনুরূপভাবে রাতের বেলা অথবা দিনে ঘুমের মধ্যে কেউ যদি অপবিত্র হয়ে যায় তার রোজাও শুদ্ধ হবে। বিলম্ব করে ফজর শুরু হওয়ার পরে গোসল করতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু কেউ যদি রমজানের দিনের বেলায় অর্থাৎ ফজরের পর থেকে সূর্য ডোবার পূর্ব পর্যন্ত সময়ের মধ্যে স্ত্রী সহবাস করে তার রোজা নষ্ট হয়।[সৌদি স্থায়ী কমিটির ফতোয়াসমগ্র (১০/৩২৭)]
তবে দেরি করে সূর্যোদয়ের পর নামায আদায় করা আপনার জন্য হারাম। আপনার উপর ফরজ ছিল যথাসময়ে নামায আদায় করা। আপনার তীব্র লজ্জা এক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কোন ওজর নয়; যার কারণে নামায আদায়ে এ বিলম্ব করা যেতে পারে। এখন আপনার কর্তব্য হচ্ছে- এ গুনাহ থেকে তওবা করা, ইস্তিগফার করা (ক্ষমা প্রার্থনা করা)।
সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে আরকানুল ইসলাম, প্রশ্ন নং ১০৯৪ (আছ ছিরাত প্রকাশনী) ও ইসলাম কিউএ. ইনফো, ফতোয়া নং ১৪২২৫