প্রশ্ন: কোনো অমুসলিম বা মুসলিম চাকুরিজীবী বা ব্যবসায়ী যাদের উপার্জনে হালাল-হারাম উভয়ই আছে তাদের নিকট থেকে কর্যে হাসানাহ নেওয়া বা তাদের সাথে শরীকানা ব্যবসা করা জায়েয হবে কি?
উত্তর : অমুসলিম বা মিশ্রিত উপার্জনকারী থেকে করযে হাসানাহ নেওয়া যাবে। কারণ হারাম উপার্জনের জন্য উপার্জন কারী ব্যক্তি দায়ী হবে, গ্রহণকারী নয়। রাসূল (ছাঃ) তার মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে এক ইহুদীর কাছে বর্ম বন্ধক রেখে ত্রিশ কেজি যবের আটা করয বা ধার নিয়েছিলেন। অথচ তারা সূদের সাথে কঠিনভাবে জড়িত ছিল (বুখারী হা/২৯১৬; মিশকাত হা/২৮৮৫; ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ২৯/২২৭-২৮; উছায়মীন, আল-ক্বওলুল মুফীদ ‘আলা কিতাবুত তাওহীদ ৩/১১২)।
তবে যদি বিশেষ কোন সম্পদ বা বস্ত্ত হারাম হয় তাহ’লে জেনেশুনে সেগুলো গ্রহণ করা যাবে না। যেমন কোন চুরিকৃত বস্ত্ত।
মাসিক আত-তাহরীক
উত্তর : অমুসলিম বা মিশ্রিত উপার্জনকারী থেকে করযে হাসানাহ নেওয়া যাবে। কারণ হারাম উপার্জনের জন্য উপার্জন কারী ব্যক্তি দায়ী হবে, গ্রহণকারী নয়। রাসূল (ছাঃ) তার মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে এক ইহুদীর কাছে বর্ম বন্ধক রেখে ত্রিশ কেজি যবের আটা করয বা ধার নিয়েছিলেন। অথচ তারা সূদের সাথে কঠিনভাবে জড়িত ছিল (বুখারী হা/২৯১৬; মিশকাত হা/২৮৮৫; ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ২৯/২২৭-২৮; উছায়মীন, আল-ক্বওলুল মুফীদ ‘আলা কিতাবুত তাওহীদ ৩/১১২)।
তবে যদি বিশেষ কোন সম্পদ বা বস্ত্ত হারাম হয় তাহ’লে জেনেশুনে সেগুলো গ্রহণ করা যাবে না। যেমন কোন চুরিকৃত বস্ত্ত।
মাসিক আত-তাহরীক