কারো প্রশংসায় এমন বাক্য বলা যাবে না। কারণ আকাশ ও যমীন উভয়ের মালিক আল্লাহ (যুখরুফ ৪৩/৮৪)। আল্লাহ বলেন, ‘বল যা আল্লাহ ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত আমি আমার নিজের কোন কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক নই’ (আ‘রাফ ৭/১৮৮)। এক ব্যক্তি কোন ব্যাপারে রাসূল (ছাঃ)-কে বলল, ‘আল্লাহ ও আপনি যা চেয়েছেন (তাই হয়েছে)। একথা শুনে তিনি বললেন, তুমি তো আল্লাহর সঙ্গে আমাকে শরীক করে ফেললে! না; বরং (বলো) আল্লাহ এককভাবে যা চেয়েছেন, তাই হয়েছে (আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৭৮৩)। অন্য বর্ণনায় এসেছে, ...বরং তোমরা বল আল্লাহ যা চেয়েছেন অতঃপর মুহাম্মাদ যা চেয়েছেন (আহমাদ, দারেমী হা/২৬৯৯)।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, কাউকে অনুগ্রহ করা হ’লে সে যদি অনুগ্রহকারীকে বলে, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ (আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম প্রতিদান দিন) তবে সে উপযুক্ত ও পরিপূর্ণ প্রশংসা করল (তিরমিযী হা/২০৩৫; মিশকাত হা/৩০২৪; ছহীহুল জামে‘ হা/৬৩৬৮)। ওমর (রাঃ) বলেন, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ বলাতে কি কল্যাণ রয়েছে লোকেরা যদি তা জানত, তাহ’লে পরস্পরকে বেশী বেশী বলত (মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ হা/২৭০৫০)।
আত তাহরীক
রাসূল (ছাঃ) বলেন, কাউকে অনুগ্রহ করা হ’লে সে যদি অনুগ্রহকারীকে বলে, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ (আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম প্রতিদান দিন) তবে সে উপযুক্ত ও পরিপূর্ণ প্রশংসা করল (তিরমিযী হা/২০৩৫; মিশকাত হা/৩০২৪; ছহীহুল জামে‘ হা/৬৩৬৮)। ওমর (রাঃ) বলেন, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ বলাতে কি কল্যাণ রয়েছে লোকেরা যদি তা জানত, তাহ’লে পরস্পরকে বেশী বেশী বলত (মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ হা/২৭০৫০)।
আত তাহরীক