- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 888
- Comments
- 1,042
- Reactions
- 9,954
- Thread Author
- #1
যে ব্যক্তি ঈদের সলাত পড়বে তার জন্য ঈদের সলাতের পর থেকে কুরবানির পশু জবাই করার ওয়াক্ত শুরু। আর যে ব্যক্তি সলাত পড়বে না, সে কুরবানির দিন সূর্যদয়ের পর থেকে নিয়ে দুই রাকআত ও দুই খুতবার সমপরিমাণ সময় পরে জবাই করবে। বারা ইবনে আযিব (রাদি.) থেকে
বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেছেন: যে আমাদের মত সালাত আদায় করল এবং আমাদের মত কুরবানী করল, সে কুরবানীর রীতিনীতি যথাযথ পালন করল। আর যে ব্যক্তি সালাতের পূর্বে কুরবানী করল তা সালাতের পূর্বে হয়ে গেল, এতে তার কুরবানী হবে না। [বুখারী, হা. ৯৫৫, ৫৫৬২; মুসলিম, হা. ১৯৬১]
আর কুরবানির সময় চলমান থাকবে আয়্যামুত তাশরীকের শেষ দিনের সূর্যাস্ত পর্যন্ত। যুবায়ের ইবনু মুতয়িম থেকে বর্ণিত হাদীস। তিনি নবী (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন। "আয়্যামুত তাশরীকের প্রত্যেক দিনই জবাই করার দিন" [আহমাদঃ ৪/৮২; বায়হাকীঃ ৯/২৯৫; ইবনু হিব্বান, হা. ১০০৮]
উত্তম হলো ঈদের সালাতের পরেই জবাই করা। বারাআ ইবনু ‘আযিব (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরবানীর দিন আমাদের উদ্দেশে খুৎবা দেন। তিনি বলেন, আজকের দিনে আমাদের প্রথম কাজ হল সালাত আদায় করা। অতঃপর ফিরে এসে কুরবানী করা। যে ব্যক্তি এরূপ করবে সে আমাদের রীতি পালন করল। যে ব্যক্তি সালাতের পূর্বেই যবেহ্ করবে, তা শুধু গোশ্তের জন্যই হবে, যা সে পরিবারের জন্য তাড়াতাড়ি করে ফেলেছে। কুরবানী সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। [বুখারী, হা. ৯৬৮, মুসলিম, হা. ৪৯৬৩]
উৎসঃ আল ফিকহুল মুয়াসসার, পঞ্চম অধ্যায় (আত তাওহীদ প্রকাশনী)
বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেছেন: যে আমাদের মত সালাত আদায় করল এবং আমাদের মত কুরবানী করল, সে কুরবানীর রীতিনীতি যথাযথ পালন করল। আর যে ব্যক্তি সালাতের পূর্বে কুরবানী করল তা সালাতের পূর্বে হয়ে গেল, এতে তার কুরবানী হবে না। [বুখারী, হা. ৯৫৫, ৫৫৬২; মুসলিম, হা. ১৯৬১]
আর কুরবানির সময় চলমান থাকবে আয়্যামুত তাশরীকের শেষ দিনের সূর্যাস্ত পর্যন্ত। যুবায়ের ইবনু মুতয়িম থেকে বর্ণিত হাদীস। তিনি নবী (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন। "আয়্যামুত তাশরীকের প্রত্যেক দিনই জবাই করার দিন" [আহমাদঃ ৪/৮২; বায়হাকীঃ ৯/২৯৫; ইবনু হিব্বান, হা. ১০০৮]
উত্তম হলো ঈদের সালাতের পরেই জবাই করা। বারাআ ইবনু ‘আযিব (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরবানীর দিন আমাদের উদ্দেশে খুৎবা দেন। তিনি বলেন, আজকের দিনে আমাদের প্রথম কাজ হল সালাত আদায় করা। অতঃপর ফিরে এসে কুরবানী করা। যে ব্যক্তি এরূপ করবে সে আমাদের রীতি পালন করল। যে ব্যক্তি সালাতের পূর্বেই যবেহ্ করবে, তা শুধু গোশ্তের জন্যই হবে, যা সে পরিবারের জন্য তাড়াতাড়ি করে ফেলেছে। কুরবানী সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। [বুখারী, হা. ৯৬৮, মুসলিম, হা. ৪৯৬৩]
উৎসঃ আল ফিকহুল মুয়াসসার, পঞ্চম অধ্যায় (আত তাওহীদ প্রকাশনী)