If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Nov 25, 2022
- Threads
- 665
- Comments
- 1,233
- Solutions
- 17
- Reactions
- 7,631
- Thread Author
- #1
১. হাদীস অস্বীকারকারীগণের কুরআন মাজীদ বোঝার জন্য অভিধানের ব্যবহার জরুরি। এতে যে অর্থ ও ব্যাখ্যা থাকে তা গ্রহণ করা হয়, এ ছাড়া অন্য কোনো গত্যন্তর নেই। সুতরাং কুরআন ছাড়াও অপর একটি বস্তু তাদেরকে গ্রহণ করতেই হয়। যদি অভিধান গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে, তবে কুরআন মাজীদের ঐ অভিধান কেন গ্রহণ করা হচ্ছে না— যেখানে কুরআনের শাব্দিক নয় বরং পারিভাষিক অর্থ বিদ্যমান। কেননা পারিভাষিক অর্থ বিদ্যমান থাকতে শাব্দিক অর্থ কখনই গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং কুরআন মাজীদের ক্ষেত্রে পারিভাষিক অভিধানই (তথা হাদীস) দলীল।
২. অভিধানের অধিকাংশ লেখকই অখ্যাত, কেউ কেউ অজ্ঞাত, কেউ কেউ অগ্রহণযোগ্য, আবার কেউ কেউ কট্টরপন্থিও হয়ে থাকে। এ পর্যায়ে তাদের লেখা অর্থকে দলীল হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে। পক্ষান্তরে হাদীসকে দলীল হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে না। অথচ হাদীসের সংকলকগণ বিখ্যাত, সুপরিচিত, সিকাহ (মেধা ও চারিত্রিক দিক থেকে সর্বোন্নত), দীনদার ও গ্রহণযোগ্য। সুতরাং তাদের গ্রহণ না করাটা কখনোই ইনসাফের হতে পারে না। সুতরাং হাদীস দলীল হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ থাকতে পারে না।
৩. অভিধানের লেখকগণ যে অর্থ করে থাকেন, তা সবক্ষেত্রে প্রমাণিত নয়। তারা অজ্ঞাত বর্ণনাকারীদের থেকেও শব্দার্থ গ্রহণ করেন, প্রচলিত শ্রুতি সংকলন করেন। অনেক ক্ষেত্রে যে ভুল শব্দার্থ ব্যাপকভাবে প্রয়োগ হতে থাকে- তাও সংকলিত করে থাকেন। পক্ষান্তরে হাদীসসমূহ সনদভিত্তিক, বিখ্যাত ও সুপরিচিত বর্ণনাকারী, বরং দ্বীনের বিশেষজ্ঞদের থেকে সংকলন করা হয়। অপরিচিত বর্ণনাকারীদের হাদীস গ্রহণযোগ্যতা পায় না, শোনা হাদীস প্রমাণ হিসাবে গ্রহণ করা হয় না। সুতরাং দেখা যাচ্ছে সাধারণ অভিধান থেকে কুরআনের যে অর্থ করা হয়, তা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না ৷ বরং হাদীস থেকে যে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে তা-ই প্রকৃত দলীল।
২. অভিধানের অধিকাংশ লেখকই অখ্যাত, কেউ কেউ অজ্ঞাত, কেউ কেউ অগ্রহণযোগ্য, আবার কেউ কেউ কট্টরপন্থিও হয়ে থাকে। এ পর্যায়ে তাদের লেখা অর্থকে দলীল হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে। পক্ষান্তরে হাদীসকে দলীল হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে না। অথচ হাদীসের সংকলকগণ বিখ্যাত, সুপরিচিত, সিকাহ (মেধা ও চারিত্রিক দিক থেকে সর্বোন্নত), দীনদার ও গ্রহণযোগ্য। সুতরাং তাদের গ্রহণ না করাটা কখনোই ইনসাফের হতে পারে না। সুতরাং হাদীস দলীল হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ থাকতে পারে না।
৩. অভিধানের লেখকগণ যে অর্থ করে থাকেন, তা সবক্ষেত্রে প্রমাণিত নয়। তারা অজ্ঞাত বর্ণনাকারীদের থেকেও শব্দার্থ গ্রহণ করেন, প্রচলিত শ্রুতি সংকলন করেন। অনেক ক্ষেত্রে যে ভুল শব্দার্থ ব্যাপকভাবে প্রয়োগ হতে থাকে- তাও সংকলিত করে থাকেন। পক্ষান্তরে হাদীসসমূহ সনদভিত্তিক, বিখ্যাত ও সুপরিচিত বর্ণনাকারী, বরং দ্বীনের বিশেষজ্ঞদের থেকে সংকলন করা হয়। অপরিচিত বর্ণনাকারীদের হাদীস গ্রহণযোগ্যতা পায় না, শোনা হাদীস প্রমাণ হিসাবে গ্রহণ করা হয় না। সুতরাং দেখা যাচ্ছে সাধারণ অভিধান থেকে কুরআনের যে অর্থ করা হয়, তা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না ৷ বরং হাদীস থেকে যে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে তা-ই প্রকৃত দলীল।
আরও পড়ুন - হাদীস কেন মানতে হবে?
Attachments
Last edited: