যার নিকট নিছাব পরিমাণ সম্পদ রয়েছে এবং এক বছর অতিবাহিত হয়েছে, তার উপর যাকাত ফরয। যদিও তার ঋণ থাকে। ঋণের সাথে যাকাতের কোন সম্পর্ক নেই।
কেননা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার সাহাবীদেরকে সম্পদশালীদের নিকট থেকে যাকাত আদায়কালে ঋণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে বলেননি। আর যদি ঋণ যাকাত আদায়ে প্রতিবন্ধক হত, তাহলে তিনি অবশ্যই তাদেরকে সে আদেশ প্রদান করতেন। তবে তাৎক্ষণিক ঋণ পরিশোধ করার আবশ্যকতা দেখা দিলে ঋণ পরিশোধের পর অবশিষ্ট সম্পদ অনুযায়ী যাকাত আদায় করতে হবে; যদি তা নিছাব পরিমাণ হয় (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ওয়ামাক্বালাতুশ শাইখ বিন বায, ১৪তম খণ্ড, পৃ. ৫১)।
জমানো কিংবা ব্যবসায় বিনিয়োগকৃত উভয় টাকার ভিত্তিতেই যাকাত প্রদান করতে হবে।
কেননা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার সাহাবীদেরকে সম্পদশালীদের নিকট থেকে যাকাত আদায়কালে ঋণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে বলেননি। আর যদি ঋণ যাকাত আদায়ে প্রতিবন্ধক হত, তাহলে তিনি অবশ্যই তাদেরকে সে আদেশ প্রদান করতেন। তবে তাৎক্ষণিক ঋণ পরিশোধ করার আবশ্যকতা দেখা দিলে ঋণ পরিশোধের পর অবশিষ্ট সম্পদ অনুযায়ী যাকাত আদায় করতে হবে; যদি তা নিছাব পরিমাণ হয় (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ওয়ামাক্বালাতুশ শাইখ বিন বায, ১৪তম খণ্ড, পৃ. ৫১)।
জমানো কিংবা ব্যবসায় বিনিয়োগকৃত উভয় টাকার ভিত্তিতেই যাকাত প্রদান করতে হবে।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: