If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
সৌদি স্থায়ী ফাতাওয়া বোর্ডকে প্রশ্ন করা হয়, কাউকে তার আমল সম্পর্কে অবগত করার পূর্বে কি ‘তুমি কাফির’ বলা জায়েয?
জবাব প্রদান করা হয়, যদি কাফির হয়, তাহলে তাকে এ কথা জানানো জায়েয আছে যে, তার উক্ত কাজ কুফরী। এরপর সে তাকে তা বর্জনে উত্তম পদ্ধতিতে উপদেশ প্রদান করবে। এরপরও সে যদি কুফরীকে আবশ্যকারী উক্ত আমল বর্জন না করে, তাহলে তার ক্ষেত্রে কাফিরদের বিধিবিধান প্রযোজ্য হবে। তার ক্ষেত্রে উক্ত শাস্তি প্রযোজ্য হবে, যে শাস্তির প্রতিশ্রুতি আল্লাহ দিয়েছেন যে, যে কাফির কুফরের ওপর মারা যাবে সে চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবে। তাই ওয়াজিব হচ্ছে, এসব বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া এবং দলীল স্পষ্ট হওয়া ছাড়া কাফির আখ্যাদানে তাড়াহুড়া না করা।[1]
সৌদি স্থায়ী ফাতাওয়া বোর্ডকে জিজ্ঞেস করা হয়, আলিমদের কি অধিকার রয়েছে যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কাফির বলবেন বা কাফির হওয়ার ঘোষণা দিবেন?
জবাব: বিধান পৌঁছানোর পরও যদি সালাত বা যাকাত বা সিয়ামের মতো দ্বীনের স্বতঃসিদ্ধ জ্ঞাত জরুরি বিষয়কে কেউ যদি অস্বীকার করে, তাহলে তাকে কাফির বলা ওয়াজিব। তাকে উপদেশ দিতে হবে। এরপর যদি সে তাওবা করে তাহলে ভালো। অন্যথায় শাসক বা প্রশাসনের ওপর ওয়াজিব কাফির হিসেবে তাকে হত্যা করা। কুফরকে আবশ্যক করে এমন কোনো কিছু কারো মাঝে পাওয়া সত্ত্বেও যদি নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কাফির বলা জায়েয না হয়, তাহলে মুরতাদের ওপর হদ কায়েম করা সম্ভব হবে না।[2]
[1] ৪৪৪৬ নং ফাতাওয়ার পঞ্চম প্রশ্ন
[2] ৬১০৯ নং ফাতাওয়ার দ্বিতীয় নং প্রশ্ন
জবাব প্রদান করা হয়, যদি কাফির হয়, তাহলে তাকে এ কথা জানানো জায়েয আছে যে, তার উক্ত কাজ কুফরী। এরপর সে তাকে তা বর্জনে উত্তম পদ্ধতিতে উপদেশ প্রদান করবে। এরপরও সে যদি কুফরীকে আবশ্যকারী উক্ত আমল বর্জন না করে, তাহলে তার ক্ষেত্রে কাফিরদের বিধিবিধান প্রযোজ্য হবে। তার ক্ষেত্রে উক্ত শাস্তি প্রযোজ্য হবে, যে শাস্তির প্রতিশ্রুতি আল্লাহ দিয়েছেন যে, যে কাফির কুফরের ওপর মারা যাবে সে চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবে। তাই ওয়াজিব হচ্ছে, এসব বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া এবং দলীল স্পষ্ট হওয়া ছাড়া কাফির আখ্যাদানে তাড়াহুড়া না করা।[1]
সৌদি স্থায়ী ফাতাওয়া বোর্ডকে জিজ্ঞেস করা হয়, আলিমদের কি অধিকার রয়েছে যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কাফির বলবেন বা কাফির হওয়ার ঘোষণা দিবেন?
জবাব: বিধান পৌঁছানোর পরও যদি সালাত বা যাকাত বা সিয়ামের মতো দ্বীনের স্বতঃসিদ্ধ জ্ঞাত জরুরি বিষয়কে কেউ যদি অস্বীকার করে, তাহলে তাকে কাফির বলা ওয়াজিব। তাকে উপদেশ দিতে হবে। এরপর যদি সে তাওবা করে তাহলে ভালো। অন্যথায় শাসক বা প্রশাসনের ওপর ওয়াজিব কাফির হিসেবে তাকে হত্যা করা। কুফরকে আবশ্যক করে এমন কোনো কিছু কারো মাঝে পাওয়া সত্ত্বেও যদি নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কাফির বলা জায়েয না হয়, তাহলে মুরতাদের ওপর হদ কায়েম করা সম্ভব হবে না।[2]
[1] ৪৪৪৬ নং ফাতাওয়ার পঞ্চম প্রশ্ন
[2] ৬১০৯ নং ফাতাওয়ার দ্বিতীয় নং প্রশ্ন