যে মুসলিমরা কাফের দেশে বাস করে, যেখানে তাদের চাঁদ দেখার শরয়ী ব্যবস্থা নেই, সেখানে তারা নিজেরা চাঁদ দেখা শরয়ীভাবে প্রমাণ করতে পারে। তারা নিজেরাই চাঁদ দেখার দায়িত্ব বহন করবে। কিছু উলামা ও গণ্যমান্য লোক মিলে হিলাল-কমিটি গঠন করবে। অতঃপর তাঁদের কাছে চাঁদ দেখা প্রমাণ হলে প্রচার-মাধ্যমে প্রচার করবে অথবা টেলিফোনের মাধ্যমে এক এক এলাকার নেতৃস্থানীয় লোক বা ইমামদেরকে জানিয়ে দেবে।
পক্ষান্তরে এ কাজ তাদের দ্বারা সম্ভব না হলে; সে দেশে নিজে নিজে চাঁদ দেখা সম্ভব না হলে, নিকটবর্তী মুসলিম দেশের খবর অনুযায়ী রোযা-ঈদ করবে।[1] বিশেষ করে ঐ দেশ পূর্বে অবস্থিত হলে এবং শরয়ীভাবে চাঁদ দেখার কথা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করা হলে তা গ্রহণযোগ্য। এ ক্ষেত্রে আগামী কাল রোযা বা ঈদ বললে, সে খবরে আস্থা রাখা বা চাঁদ দেখা প্রমাণ হওয়ার কথা ধরা যায় না। অতএব তখন মাস ৩০ পূর্ণ করেই রোযা-ঈদ করা জরুরী হবে।
পক্ষান্তরে এ কাজ তাদের দ্বারা সম্ভব না হলে; সে দেশে নিজে নিজে চাঁদ দেখা সম্ভব না হলে, নিকটবর্তী মুসলিম দেশের খবর অনুযায়ী রোযা-ঈদ করবে।[1] বিশেষ করে ঐ দেশ পূর্বে অবস্থিত হলে এবং শরয়ীভাবে চাঁদ দেখার কথা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করা হলে তা গ্রহণযোগ্য। এ ক্ষেত্রে আগামী কাল রোযা বা ঈদ বললে, সে খবরে আস্থা রাখা বা চাঁদ দেখা প্রমাণ হওয়ার কথা ধরা যায় না। অতএব তখন মাস ৩০ পূর্ণ করেই রোযা-ঈদ করা জরুরী হবে।
[1] (সামানিয়া ওয়া আরবাঊন সুআলান ফিস্-সিয়াম ৩৫পৃঃ, সাওমু রামাযান ১৮পৃঃ)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী