তালি বাজানো মুশরিকদের বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আর কা‘বা গৃহের নিকট শুধু শিস ও করতালি দেয়াই ছিল তাদের সালাত। সুতরাং অবিশ্বাসের কারণে তোমরা শাস্তি ভোগ কর’ (সূরা আল-আনফাল : ৩৫)।
শায়খ বিন বায (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘কোন উৎসব, অনুষ্ঠান বা উৎযাপনকে কেন্দ্র করে তালি বাজানো জাহেলী প্রথা। অনেকেই একে মাকরূহ বলে থাকলেও আসলে দলীলের আলোকে হারাম। কেননা এতে কাফিরদের সাদৃশ্য আছে, আর মুসলিমদেরকে কাফিরদের সাদৃশ্য অবলম্বন করতে নিষেধ করা হয়েছে। মুমিনদের জন্য সুন্নাত হল- যখন তাঁরা ভাল কিছু দেখবে বা শুনবে, তখন ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে, যা একাধিক হাদীস থেকে প্রমাণিত’ (শায়খ ইবনু বায, মাজমূঊ ফাতাওয়া, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ১৫১)।
শায়খ উছায়মীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘কাউকে উৎসাহ দেয়ার জন্য তালি বাজানো সালাফে ছালেহীনের আদর্শ নয়। কোন বিষয়ে মুগ্ধ হলে তাঁরা ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আল্লাহু আকবার’ বলতেন, তাও আবার নিম্নস্বরে একা একা, ঐক্যবদ্ধভাবে চিৎকার করে বলতেন না’ (ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ দার্ব, সিডি নং-১০)।
উল্লেখ্য, সালাতে কোন ভুল হলে মহিলাদেরকে কেবল হাতে তালি বাজানোর অনুমতি দেয়া হয়েছে (সহীহ বুখারী, হা/৬৮৪; সহীহ মুসলিম, হাা/৪২১)।
শায়খ বিন বায (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘কোন উৎসব, অনুষ্ঠান বা উৎযাপনকে কেন্দ্র করে তালি বাজানো জাহেলী প্রথা। অনেকেই একে মাকরূহ বলে থাকলেও আসলে দলীলের আলোকে হারাম। কেননা এতে কাফিরদের সাদৃশ্য আছে, আর মুসলিমদেরকে কাফিরদের সাদৃশ্য অবলম্বন করতে নিষেধ করা হয়েছে। মুমিনদের জন্য সুন্নাত হল- যখন তাঁরা ভাল কিছু দেখবে বা শুনবে, তখন ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে, যা একাধিক হাদীস থেকে প্রমাণিত’ (শায়খ ইবনু বায, মাজমূঊ ফাতাওয়া, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ১৫১)।
শায়খ উছায়মীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘কাউকে উৎসাহ দেয়ার জন্য তালি বাজানো সালাফে ছালেহীনের আদর্শ নয়। কোন বিষয়ে মুগ্ধ হলে তাঁরা ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আল্লাহু আকবার’ বলতেন, তাও আবার নিম্নস্বরে একা একা, ঐক্যবদ্ধভাবে চিৎকার করে বলতেন না’ (ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ দার্ব, সিডি নং-১০)।
উল্লেখ্য, সালাতে কোন ভুল হলে মহিলাদেরকে কেবল হাতে তালি বাজানোর অনুমতি দেয়া হয়েছে (সহীহ বুখারী, হা/৬৮৪; সহীহ মুসলিম, হাা/৪২১)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: