উত্তর : দো‘আ ও ছাদাক্বার মাধ্যমে জটিল রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করা যায়। নবী-রাসূল ও সালাফে ছালেহীন দো‘আর মাধ্যমে বিভিন্ন জটিল রোগের চিকিৎসা নিতেন।
যেমন হযরত আইয়ূব (আঃ) দীর্ঘ দিন রোগাক্রান্ত থাকার পর আল্লাহর নিকট দো‘আ করে বলেন, (রাবিব ইন্নী মাস্সানিয়ায যুর্রু ওয়া আন্তা আরহামুর রাহেমীন) ‘হে আমার প্রতিপালক! আমি কষ্টে পড়েছি। আর তুমি দয়ালুদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ’ (আম্বিয়া ২১/৮৩)।
নবী করীম (ﷺ) বলেন, ‘তোমরা ছাদাক্বা দ্বারা তোমাদের রোগীদের চিকিৎসা কর’ (সহীহুল জামে‘ হা/৩৩৫৮; সহীহুত তারগীব হা/৭৪৪)। অর্থাৎ ছাদাক্বা দাও। সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন কর। কেননা রাসূল (ﷺ) বলেন, আল্লাহ এমন কোন রোগ নাযিল করেননি, যার ঔষধ নাযিল করেননি’ (বুখারী হা/৫৬৬৮; মিশকাত হা/৪৫১৪)।
অতএব দো‘আ ও ছাদাক্বার মাধ্যমে আত্মিক চিকিৎসা নিবে এবং উপযুক্ত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে দৈহিক চিকিৎসা গ্রহণ করবে। সর্বোপরি আল্লাহর উপর ভরসা করবে এবং মানসিকভাবে শক্ত থাকবে। কারণ আল্লাহই আরোগ্য দানের মালিক।
যেমন হযরত আইয়ূব (আঃ) দীর্ঘ দিন রোগাক্রান্ত থাকার পর আল্লাহর নিকট দো‘আ করে বলেন, (রাবিব ইন্নী মাস্সানিয়ায যুর্রু ওয়া আন্তা আরহামুর রাহেমীন) ‘হে আমার প্রতিপালক! আমি কষ্টে পড়েছি। আর তুমি দয়ালুদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ’ (আম্বিয়া ২১/৮৩)।
নবী করীম (ﷺ) বলেন, ‘তোমরা ছাদাক্বা দ্বারা তোমাদের রোগীদের চিকিৎসা কর’ (সহীহুল জামে‘ হা/৩৩৫৮; সহীহুত তারগীব হা/৭৪৪)। অর্থাৎ ছাদাক্বা দাও। সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন কর। কেননা রাসূল (ﷺ) বলেন, আল্লাহ এমন কোন রোগ নাযিল করেননি, যার ঔষধ নাযিল করেননি’ (বুখারী হা/৫৬৬৮; মিশকাত হা/৪৫১৪)।
অতএব দো‘আ ও ছাদাক্বার মাধ্যমে আত্মিক চিকিৎসা নিবে এবং উপযুক্ত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে দৈহিক চিকিৎসা গ্রহণ করবে। সর্বোপরি আল্লাহর উপর ভরসা করবে এবং মানসিকভাবে শক্ত থাকবে। কারণ আল্লাহই আরোগ্য দানের মালিক।
সূত্র: আত-তাহরীক।
Last edited: