ওছমান (রাঃ) মুছল্লীদের সময়মত জুম‘আর ছালাতে উপস্থিতির জন্য সাময়িক পদক্ষেপ হিসাবে অতিরিক্ত আযান চালু করেছিলেন। ওমর (রাঃ)-এর তিন তালাকের ফৎওয়ার ন্যায় এটিও ওছমান (রাঃ)-এর একটি ইজতিহাদী ফৎওয়া ছিল। এটি তাঁর সামগ্রিক কোন নির্দেশনা ছিল না। সেকারণ তিনি মসজিদে নববীর নিকটবর্তী যাওরা বাযার ব্যতীত অন্য কোন স্থানে এই প্রথা চালুর ‘আম নির্দেশ দেননি। সুতরাং তিনি সুন্নাত লঙ্ঘন করেননি।
স্মর্তব্য যে, জুম‘আর দিন একটি আযানই সুন্নাত। আর বর্তমান পরিস্থিতিতে ওছমান (রাঃ)-এর গৃহীত সাময়িক ইজতিহাদী পদক্ষেপকে অনুসরণ করা আবশ্যক নয়। কেননা যে পরিস্থিতিতে ওছমান (রাঃ) যাওরা বাযারে প্রথম আযান চালু করেছিলেন, সেই কারণ অবশিষ্ট নেই। তখন মানুষের হাতে ঘড়ি-মোবাইল ও মাইকে আযানের ব্যবস্থা ছিল না। এছাড়া বর্তমানে একই মসজিদে দু’টি আযান প্রদান করা হয়, যা ওছমান (রাঃ)-এর নির্দেশনার বিপরীত (আলবানী, আল-আজওয়াবাতুন নাফে‘আহ পৃ. ২০; আহমাদ শাকের, শরহ সুনান তিরমিযী ২/৩৯২-৯৩; দ্র. ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) ১৯৪-১৯৬ পৃ.)।
আত তাহরীক
স্মর্তব্য যে, জুম‘আর দিন একটি আযানই সুন্নাত। আর বর্তমান পরিস্থিতিতে ওছমান (রাঃ)-এর গৃহীত সাময়িক ইজতিহাদী পদক্ষেপকে অনুসরণ করা আবশ্যক নয়। কেননা যে পরিস্থিতিতে ওছমান (রাঃ) যাওরা বাযারে প্রথম আযান চালু করেছিলেন, সেই কারণ অবশিষ্ট নেই। তখন মানুষের হাতে ঘড়ি-মোবাইল ও মাইকে আযানের ব্যবস্থা ছিল না। এছাড়া বর্তমানে একই মসজিদে দু’টি আযান প্রদান করা হয়, যা ওছমান (রাঃ)-এর নির্দেশনার বিপরীত (আলবানী, আল-আজওয়াবাতুন নাফে‘আহ পৃ. ২০; আহমাদ শাকের, শরহ সুনান তিরমিযী ২/৩৯২-৯৩; দ্র. ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) ১৯৪-১৯৬ পৃ.)।
আত তাহরীক
Last edited by a moderator: