রোযাদারের উচিৎ, তার হাতও যেন হারাম নেওয়া, ধরা ও স্পর্শ করা থেকে রোযা রাখে। সুতরাং যে মহিলাকে স্পর্শ করা তার জন্য হালাল নয়, তাকে যেন স্পর্শ না করে।[1]
তার হাত যেন রোযা রাখে মানুষের উপর অত্যাচার করা থেকে, কাউকে ধোকা দেওয়া থেকে, কাউকে অন্যায়ভাবে মারা থেকে, সূদ, ঘুস, চুরি, ভেজাল বা অন্য হারাম কারবারের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করা থেকে।
যেমন তার পাও যেন রোযা রাখে। আর তার রোযা হবে যে পথে গেলে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন সে পথে তথা সকল প্রকার পাপাচরণের পথে চলা হতে বিরত থেকে।[2]
আর প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি রোযা রেখে হারাম কথা ও তার উপর আমল ত্যাগ করতে পারল না, সে ব্যক্তির পানাহার ত্যাগ করার মাঝে আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।’’[3] হারাম কথার উপর আমল করার মানে হল, প্রত্যেক হারাম কাজ করা।
মোট কথা হল, রোযাদারের উচিৎ, যাবতীয় পাপাচার, সমস্ত রকম হারাম কথা ও কাজ থেকে দূরে থাকা। তবেই তার রোযা তার জন্য উপকারী হবে; নচেৎ না।
তার হাত যেন রোযা রাখে মানুষের উপর অত্যাচার করা থেকে, কাউকে ধোকা দেওয়া থেকে, কাউকে অন্যায়ভাবে মারা থেকে, সূদ, ঘুস, চুরি, ভেজাল বা অন্য হারাম কারবারের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করা থেকে।
যেমন তার পাও যেন রোযা রাখে। আর তার রোযা হবে যে পথে গেলে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন সে পথে তথা সকল প্রকার পাপাচরণের পথে চলা হতে বিরত থেকে।[2]
আর প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি রোযা রেখে হারাম কথা ও তার উপর আমল ত্যাগ করতে পারল না, সে ব্যক্তির পানাহার ত্যাগ করার মাঝে আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।’’[3] হারাম কথার উপর আমল করার মানে হল, প্রত্যেক হারাম কাজ করা।
মোট কথা হল, রোযাদারের উচিৎ, যাবতীয় পাপাচার, সমস্ত রকম হারাম কথা ও কাজ থেকে দূরে থাকা। তবেই তার রোযা তার জন্য উপকারী হবে; নচেৎ না।
[1] (ফাতাওয়া ইসলামিয়্যাহ ২/১২০)
[2] (অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের রোযা প্রসঙ্গে দ্রঃ ফাইযুর রাহীমির রাহমান, ফী আহকামি অমাওয়াইযি রামাযান ১৮৪-১৮৬পৃঃ, তাওজীহাত লিস-সায়েমীন অস-সায়েমাত ২১-২৯পৃঃ)
[3] (বুখারী ৬০৫৭, ইবনে মাজাহ ১৬৮৯, আহমাদ, মুসনাদ ২/৪৫২, ৫০৫)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী