ঈদগাহের জন্য বের হওয়ার পূর্বে ৩ অথবা ৫ বেজোড় সংখ্যক খেজুর খাওয়া মুস্তাহাব। আনাস (রাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) ঈদুল ফিতরের দিন কিছু খেজুর না খেয়ে বের হতেন না।’ এক বর্ণনায় আছে যে, ‘তিনি তা বেজোড় সংখ্যক খেতেন।’[1]
এই খাওয়ার পিছনে হিকমত হল, যাতে কেউ মনে না করে যে, ঈদের নামায পর্যন্ত রোযা রাখতে হয়। আর এতে রয়েছে রোযা ভেঙ্গে সত্বর মহান আল্লাহর হুকুম পালন।[2]
কোন কোন উলামা মনে করেন যে, যদি কেউ ফজর উদয় হওয়ার পরে এবং ফজরের নামায পড়ার আগেও খেয়ে নেয়, তাহলে উদ্দেশ্য সফল হয়ে যাবে। কারণ, সে অবস্থায় সে দিনের বেলায় খেয়েছে বলেই বিবেচিত হবে। অবশ্য উত্তম হল, ঈদগাহে বের হওয়ার অব্যবহিত পূর্বেই তা খাওয়া।[3]
প্রকাশ থাকে যে, খেজুর না পাওয়া গেলে যে কোন খাবার খেলেই যথেষ্ট হবে।
[1] (বুখারী ৯৫৩, ইবনে মাজাহ ১৭৫৪, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ ১৪২৯নং)
[2] (ফাতহুল বারী ২/৫১৮)
[3] (আশ্শারহুল মুমতে’ ৫/১৬১)
এই খাওয়ার পিছনে হিকমত হল, যাতে কেউ মনে না করে যে, ঈদের নামায পর্যন্ত রোযা রাখতে হয়। আর এতে রয়েছে রোযা ভেঙ্গে সত্বর মহান আল্লাহর হুকুম পালন।[2]
কোন কোন উলামা মনে করেন যে, যদি কেউ ফজর উদয় হওয়ার পরে এবং ফজরের নামায পড়ার আগেও খেয়ে নেয়, তাহলে উদ্দেশ্য সফল হয়ে যাবে। কারণ, সে অবস্থায় সে দিনের বেলায় খেয়েছে বলেই বিবেচিত হবে। অবশ্য উত্তম হল, ঈদগাহে বের হওয়ার অব্যবহিত পূর্বেই তা খাওয়া।[3]
প্রকাশ থাকে যে, খেজুর না পাওয়া গেলে যে কোন খাবার খেলেই যথেষ্ট হবে।
[1] (বুখারী ৯৫৩, ইবনে মাজাহ ১৭৫৪, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ ১৪২৯নং)
[2] (ফাতহুল বারী ২/৫১৮)
[3] (আশ্শারহুল মুমতে’ ৫/১৬১)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী