বিশিষ্ট ইমাম ইবনু আকীল (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন :
"আমি জীবনের একটি মুহূর্তও নষ্ট করিনি, এমনকি ইলমী আলোচনা করে যখন ক্লান্ত হয়ে পড়তাম এবং জবান জড়িয়ে যেতো, কিতাব পড়তে পড়তে চোখে অন্ধকার দেখতাম, তখন আর কিছু না করতে পেরে শুয়ে শুয়ে বিভিন্ন মাসআলা নিয়ে ভাবতাম। বিশ বছর বয়সে এলেম অর্জনের যে জজবা আমার মধ্যে কাজ করত আজ আশি বছর বয়সে তার মাত্রা বৃদ্ধিই পেয়েছে। আমার ঐকান্তিক চেষ্টা থাকত, খাওয়ার কাজে যতটুকু সম্ভব কম সময় ব্যয় করা।
সাধারণত, রুটির পরিবর্তে ছাতু পানিতে গোলে খাবার সারতাম। কেননা উভয় খাবারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কম ছিল না। রুটি ছেঁড়া ও চাবানোতে যথেষ্ট সময় ব্যয় হয়ে যায়। আর ছাতু খেলে কিতাব-পাঠের জন্য অনেক সময় পাওয়া যায়।"
— ইমাম ইবনু আকীল (রাহিমাহুল্লাহ)
[তাবাকাতে হানাবেলাহ: ১/১২১]
"আমি জীবনের একটি মুহূর্তও নষ্ট করিনি, এমনকি ইলমী আলোচনা করে যখন ক্লান্ত হয়ে পড়তাম এবং জবান জড়িয়ে যেতো, কিতাব পড়তে পড়তে চোখে অন্ধকার দেখতাম, তখন আর কিছু না করতে পেরে শুয়ে শুয়ে বিভিন্ন মাসআলা নিয়ে ভাবতাম। বিশ বছর বয়সে এলেম অর্জনের যে জজবা আমার মধ্যে কাজ করত আজ আশি বছর বয়সে তার মাত্রা বৃদ্ধিই পেয়েছে। আমার ঐকান্তিক চেষ্টা থাকত, খাওয়ার কাজে যতটুকু সম্ভব কম সময় ব্যয় করা।
সাধারণত, রুটির পরিবর্তে ছাতু পানিতে গোলে খাবার সারতাম। কেননা উভয় খাবারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কম ছিল না। রুটি ছেঁড়া ও চাবানোতে যথেষ্ট সময় ব্যয় হয়ে যায়। আর ছাতু খেলে কিতাব-পাঠের জন্য অনেক সময় পাওয়া যায়।"
— ইমাম ইবনু আকীল (রাহিমাহুল্লাহ)
[তাবাকাতে হানাবেলাহ: ১/১২১]