Knowledge Sharer
ilm Seeker
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 1,129
- Comments
- 1,321
- Solutions
- 1
- Reactions
- 12,517
- Thread Author
- #1
সাবধান, এমন লোকের মতো হবে না, যে কামনা করে-তার কথা শোনা হোক কিংবা তার কথার ওপরে আমল করা হোক। নেতৃত্বের কামনা থেকেও দূরে থাকবে। অনেক মানুষ আছে, যাদের কাছে সোনা-রুপার চেয়েও নেতৃত্ব অনেক বেশি প্রিয়। আর লোকদেখানো কথা ও কাজ থেকেও বিরত থাকবে। কেননা এই মন্দ দোষ পিঁপড়ার হাঁটাচলার চেয়েও সূক্ষ্মভাবে কাজ করে।
হুজাইফা ইবনুল ইয়ামান রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, 'অচিরেই মানুষের মাঝে এমন এক সময় আসবে, যখন ভালো-মন্দ একইসাথে উপস্থাপিত হবে। কিন্তু কোনটি গ্রহণ করতে হবে, মানুষ তা জানবে না।'
হুজাইফা ইবনুল ইয়ামান আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, 'এই উম্মাহর প্রতি মহান আল্লাহর ছায়া ও আশ্রয় তত দিন পর্যন্ত অবশিষ্ট থাকবে, যত দিন তাদের আলিমগণ শাসকগোষ্ঠীর দিকে ঝুঁকে না পড়বে এবং যত দিন উম্মাহর সৎ ব্যক্তিরা তাদের মন্দ লোকদের প্রতি সদাচার ও সম্মান প্রদর্শন না করবে। যদি কখনো এমন সময় চলে আসে, তাহলে আল্লাহ তাঁর আশ্রয় ও ছায়া উঠিয়ে নেবেন। তাদের অন্তরে ভয় ঢেলে দেবেন এবং তাদের মাঝে অভাব-অনটন সৃষ্টি করে দেবেন। পাশাপাশি তাদের ওপরে চাপিয়ে দেবেন স্বেচ্ছাচারী জালিম শাসকদের। এসব শাসক তাদের ওপরে কঠিন নিগ্রহ ও নির্যাতন চালাবে।'
তাই আশা-আকাঙ্ক্ষা সীমিত রাখবে, বেশি বেশি মৃত্যুর কথা স্মরণ করবে। কেননা অধিক পরিমাণে মৃত্যুর স্মরণ দুনিয়ার সবকিছু সহজ করে দেয়।
উমার রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, 'তোমরা অধিক হারে মৃত্যুর কথা স্মরণ করবে। কেননা তা দুনিয়ার দুঃখকষ্ট লাঘব করে। আর যদি তোমরা মৃত্যুকে স্মরণ না করো কিংবা অল্প পরিমাণে করো, তাহলে দুনিয়ার দুঃখকষ্ট বেড়ে যাবে। জেনে রেখো, এমন সময় আসবে, যখন মানুষ তীব্রভাবে নিজের মৃত্যু কামনা করবে।'
আল্লাহ তাআলা আমাকে এবং তোমাকে ধ্বংস থেকে রক্ষা করুন এবং তাঁর আনুগত্যের পথে পরিচালিত করুন।
– আল জারহু ওয়াত তাদিল, খন্ড: ১
হুজাইফা ইবনুল ইয়ামান রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, 'অচিরেই মানুষের মাঝে এমন এক সময় আসবে, যখন ভালো-মন্দ একইসাথে উপস্থাপিত হবে। কিন্তু কোনটি গ্রহণ করতে হবে, মানুষ তা জানবে না।'
হুজাইফা ইবনুল ইয়ামান আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, 'এই উম্মাহর প্রতি মহান আল্লাহর ছায়া ও আশ্রয় তত দিন পর্যন্ত অবশিষ্ট থাকবে, যত দিন তাদের আলিমগণ শাসকগোষ্ঠীর দিকে ঝুঁকে না পড়বে এবং যত দিন উম্মাহর সৎ ব্যক্তিরা তাদের মন্দ লোকদের প্রতি সদাচার ও সম্মান প্রদর্শন না করবে। যদি কখনো এমন সময় চলে আসে, তাহলে আল্লাহ তাঁর আশ্রয় ও ছায়া উঠিয়ে নেবেন। তাদের অন্তরে ভয় ঢেলে দেবেন এবং তাদের মাঝে অভাব-অনটন সৃষ্টি করে দেবেন। পাশাপাশি তাদের ওপরে চাপিয়ে দেবেন স্বেচ্ছাচারী জালিম শাসকদের। এসব শাসক তাদের ওপরে কঠিন নিগ্রহ ও নির্যাতন চালাবে।'
তাই আশা-আকাঙ্ক্ষা সীমিত রাখবে, বেশি বেশি মৃত্যুর কথা স্মরণ করবে। কেননা অধিক পরিমাণে মৃত্যুর স্মরণ দুনিয়ার সবকিছু সহজ করে দেয়।
উমার রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, 'তোমরা অধিক হারে মৃত্যুর কথা স্মরণ করবে। কেননা তা দুনিয়ার দুঃখকষ্ট লাঘব করে। আর যদি তোমরা মৃত্যুকে স্মরণ না করো কিংবা অল্প পরিমাণে করো, তাহলে দুনিয়ার দুঃখকষ্ট বেড়ে যাবে। জেনে রেখো, এমন সময় আসবে, যখন মানুষ তীব্রভাবে নিজের মৃত্যু কামনা করবে।'
আল্লাহ তাআলা আমাকে এবং তোমাকে ধ্বংস থেকে রক্ষা করুন এবং তাঁর আনুগত্যের পথে পরিচালিত করুন।
– আল জারহু ওয়াত তাদিল, খন্ড: ১
Last edited: