খলিফা আল-মামুনের সময়ে এক নতুন মতবাদ প্রচলিত হয়েছিল, যেখানে বলা হতো যে কুরআন সৃষ্টি করা হয়েছে (মাখলুক)। কিন্তু আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের আকিদা হলো, কুরআন আল্লাহর কালাম, যা অনাদি ও অবিনশ্বর। ইমাম আহমাদ (রহ.) এই বাতিল মতের বিপরীতে দাঁড়ান এবং সত্যের পক্ষে দৃঢ় থাকেন।
খলিফা ও তার অনুসারীরা ইমাম আহমাদ (রহ.)-কে এই মতবাদ স্বীকার করতে বাধ্য করতে চাইলেন। কিন্তু তিনি রাজি হননি, ফলে তাকে বন্দি করা হয় এবং প্রচণ্ড নির্যাতন চালানো হয়। দিনের পর দিন চাবুক মেরে, শারীরিক কষ্ট দিয়ে তাকে দুর্বল করার চেষ্টা করা হয়।
তবে ইমাম আহমাদ (রহ.) ধৈর্য ধারণ করেন এবং বলেন:
"যদি সমস্ত উলামা চুপ থাকে, তবে সত্য কে বলবে?"
তার দৃঢ়তা ও ত্যাগের কারণে পরবর্তী প্রজন্ম আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের মূল আকিদা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়।
এই ঘটনা আমাদের শিক্ষা দেয় যে সত্যের পথে দৃঢ় থাকা, বিশেষ করে দ্বীন ও আকিদার ব্যাপারে আপস না করা, একজন মুমিনের বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিত।
খলিফা ও তার অনুসারীরা ইমাম আহমাদ (রহ.)-কে এই মতবাদ স্বীকার করতে বাধ্য করতে চাইলেন। কিন্তু তিনি রাজি হননি, ফলে তাকে বন্দি করা হয় এবং প্রচণ্ড নির্যাতন চালানো হয়। দিনের পর দিন চাবুক মেরে, শারীরিক কষ্ট দিয়ে তাকে দুর্বল করার চেষ্টা করা হয়।
তবে ইমাম আহমাদ (রহ.) ধৈর্য ধারণ করেন এবং বলেন:
"যদি সমস্ত উলামা চুপ থাকে, তবে সত্য কে বলবে?"
তার দৃঢ়তা ও ত্যাগের কারণে পরবর্তী প্রজন্ম আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের মূল আকিদা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়।
এই ঘটনা আমাদের শিক্ষা দেয় যে সত্যের পথে দৃঢ় থাকা, বিশেষ করে দ্বীন ও আকিদার ব্যাপারে আপস না করা, একজন মুমিনের বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিত।