If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
১. বর্ণ ও অর্থ উভয়টি মিলেই কুরআন মাজীদ আল্লাহর বাণী। এটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়, তার থেকেই এর শুরু এবং তার নিকটেই ফিরে যাবে। এটি এক অকাট্য মুজিযা যার দ্বারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সত্যতা প্রমাণিত হয়। এ কুরআন ক্বিয়ামত পর্যন্ত সংরক্ষিত থাকবে।[১]
২. আল্লাহ তা'আলা যার সাথে যেভাবে ইচ্ছা কথা বলেন, তার কথা বাস্তব বর্ণ ও আওয়াজের সমন্বয়ে গঠিত; কিন্তু তার কথা বলার ধরণ আমাদের জানার বাইরে এবং আমরা এ নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত হব না৷
৩. কুরআন মাজীদ এক অন্তর্নিহিত ভাবের নাম বা অন্য কিছু থেকে নেয়া এটি একটি বর্ণনা মাত্র অথবা এটি শুধুমাত্র ভাষা ও বুলির অভিব্যক্তি, কিংবা এটি রূপক বা এটি ফায়েয তথা এক অসাধারণভাবে অন্তরে উদিত হওয়া উৎকর্ষের নাম, কুরআন সম্পর্কে এ ধরনের মন্তব্য হচ্ছে পথভ্রষ্টতা ও বক্রতা। আবার কখনো এ ধরণের উক্তি কুফরী। আর ‘কুরআন মাখলুক বা সৃষ্টি' এই কথাটি কুফরী।
৪. যে কেউ কুরআনের কোন কিছুকে অস্বীকার বা অগ্রাহ্য করবে অথবা মনে করবে যে, এটি ত্রুটিপূর্ণ বা এতে পরিবর্ধন করা হয়েছে অথবা এতে বিকৃতি আছে, সে কাফের।
৫. সালাফে ছুলেহীন তথা ছাহাবায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারী সঠিক তাবেয়ীগণ যে পদ্ধতিতে কুরআনের ব্যাখ্যা করেছেন ঠিক সেই পদ্ধতিতেই এর ব্যাখ্যা করা ফরয । শুধু নিজের মতামতের উপর ভিত্তি করে কুরআনের ব্যাখ্যা না জায়েয। কেননা; তখন তা হবে, না জেনে আল্লাহ সম্পর্কে কথা বলা। আর বাতেনীয়া সম্প্রদায় ও তাদের অনুরূপ অন্যান্য সম্প্রদায়ের মত কুরআনের ব্যাখ্যা করা কুফরী।
[১] দেখুন-সূরা আল হিজর ১৫:৯
২. আল্লাহ তা'আলা যার সাথে যেভাবে ইচ্ছা কথা বলেন, তার কথা বাস্তব বর্ণ ও আওয়াজের সমন্বয়ে গঠিত; কিন্তু তার কথা বলার ধরণ আমাদের জানার বাইরে এবং আমরা এ নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত হব না৷
৩. কুরআন মাজীদ এক অন্তর্নিহিত ভাবের নাম বা অন্য কিছু থেকে নেয়া এটি একটি বর্ণনা মাত্র অথবা এটি শুধুমাত্র ভাষা ও বুলির অভিব্যক্তি, কিংবা এটি রূপক বা এটি ফায়েয তথা এক অসাধারণভাবে অন্তরে উদিত হওয়া উৎকর্ষের নাম, কুরআন সম্পর্কে এ ধরনের মন্তব্য হচ্ছে পথভ্রষ্টতা ও বক্রতা। আবার কখনো এ ধরণের উক্তি কুফরী। আর ‘কুরআন মাখলুক বা সৃষ্টি' এই কথাটি কুফরী।
৪. যে কেউ কুরআনের কোন কিছুকে অস্বীকার বা অগ্রাহ্য করবে অথবা মনে করবে যে, এটি ত্রুটিপূর্ণ বা এতে পরিবর্ধন করা হয়েছে অথবা এতে বিকৃতি আছে, সে কাফের।
৫. সালাফে ছুলেহীন তথা ছাহাবায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারী সঠিক তাবেয়ীগণ যে পদ্ধতিতে কুরআনের ব্যাখ্যা করেছেন ঠিক সেই পদ্ধতিতেই এর ব্যাখ্যা করা ফরয । শুধু নিজের মতামতের উপর ভিত্তি করে কুরআনের ব্যাখ্যা না জায়েয। কেননা; তখন তা হবে, না জেনে আল্লাহ সম্পর্কে কথা বলা। আর বাতেনীয়া সম্প্রদায় ও তাদের অনুরূপ অন্যান্য সম্প্রদায়ের মত কুরআনের ব্যাখ্যা করা কুফরী।
আরও দেখুন - আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা‘আতের আকীদার সংক্ষিপ্ত মূলনীতি
[১] দেখুন-সূরা আল হিজর ১৫:৯