উত্তর: অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত মূর্তি, স্মৃতিসৌধ, ফিরিশতা নবী, আওলিয়া বা নেক লোকদের ইবাদাত উপসনা করতে অস্বীকার ও বর্জন করা। কাফেররা এ ধরনের মূর্তি, সৌধ বা ব্যক্তিদের ইবাদাত বন্দেগীতে লিপ্ত হতো অথচ তাতে আল্লাহর অনুমতি নেই। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন:
‘‘যখন আল্লাহ বলবেন, হে ঈসা ইবনে মারইয়াম, তুমিই কি মানুষকে বলেছো যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়াও আমাকে এবং আমার আম্মাকে ইলাহ-মাবুদ হিসেবে গ্রহণ করে নাও?” (সূরা আল-মায়েদাহ: ১১৬)
আল্লাহ সব ধরনের বস্তু কিংবা যে কোনো ব্যক্তির ইবাদাত উপাসনা নিষিদ্ধ করেছেন। মহান আল্লাহ বলেন:
‘‘ফিরিশতা এবং নবীগণকে প্রতিপালকরূপে গ্রহণ করার জন্য তোমাদেরকে আদেশ করা হয়নি।’’ (সূরা আলে ইমরান: ৮০)
وَإِذۡ قَالَ ٱللَّهُ يَٰعِيسَى ٱبۡنَ مَرۡيَمَ ءَأَنتَ قُلۡتَ لِلنَّاسِ ٱتَّخِذُونِي وَأُمِّيَ إِلَٰهَيۡنِ مِن دُونِ ٱللَّهِۖ [المائدة: ١١٦]
‘‘যখন আল্লাহ বলবেন, হে ঈসা ইবনে মারইয়াম, তুমিই কি মানুষকে বলেছো যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়াও আমাকে এবং আমার আম্মাকে ইলাহ-মাবুদ হিসেবে গ্রহণ করে নাও?” (সূরা আল-মায়েদাহ: ১১৬)
আল্লাহ সব ধরনের বস্তু কিংবা যে কোনো ব্যক্তির ইবাদাত উপাসনা নিষিদ্ধ করেছেন। মহান আল্লাহ বলেন:
وَلَا يَأۡمُرَكُمۡ أَن تَتَّخِذُواْ ٱلۡمَلَٰٓئِكَةَ وَٱلنَّبِيِّۧنَ أَرۡبَابًا [ال عمران: ٨٠]
‘‘ফিরিশতা এবং নবীগণকে প্রতিপালকরূপে গ্রহণ করার জন্য তোমাদেরকে আদেশ করা হয়নি।’’ (সূরা আলে ইমরান: ৮০)