‘খোদা’ ফারসী শব্দ। যার অর্থ স্বয়ম্ভু অর্থাৎ যিনি নিজেই সৃষ্ট। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আল্লাহ তা‘আলার ৯৯টি নামের কথা উল্লেখ করেছেন (ইবনু মাজাহ, হা/৩৮৬১, সনদ সহীহ)। কিন্তু সেগুলোর মধ্যে এ ধরনের কোন অর্থ নেই। মূলত এটা প্রাচীন পারসিকদের আক্বীদা। যাদের দু’জন খোদা ছিল। একজন মঙ্গলের, অপরজন অমঙ্গলের। খ্রিস্টানদের ত্রিত্ববাদ এবং হিন্দুদের বহুত্ববাদের সাথে সম্পৃক্ত। অথচ এসব সকল বিশ্বাই তাওহীদের বিপরীত।
আল্লাহ তা‘আলার অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
‘আল্লাহর অনেক সুন্দরতম নাম আছে। সুতরাং তোমরা সে সব নামেই তাঁকে ডাক’ (সুরা আল-আ‘রাফ : ১৮০)।
সুতরাং কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত নামসমূহ দ্বারাই আল্লাহকে আহ্বান করা উত্তম ও উৎকৃষ্টতর।
সেগুলোর ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
‘আল্লাহর এমন নিরানব্বইটি নাম রয়েছে, যে ব্যক্তি এগুলো মুখস্থ করবে, সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে’ (সহীহ বুখারী, হা/২৭৩৬, ৭৩৯২; সহীহ মুসলিম, হা/২৬৭৭; মিশকাত, হা/২২৮৭)।
আল্লাহ তা‘আলার অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
وَ لِلّٰہِ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی فَادۡعُوۡہُ بِہَا
‘আল্লাহর অনেক সুন্দরতম নাম আছে। সুতরাং তোমরা সে সব নামেই তাঁকে ডাক’ (সুরা আল-আ‘রাফ : ১৮০)।
সুতরাং কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত নামসমূহ দ্বারাই আল্লাহকে আহ্বান করা উত্তম ও উৎকৃষ্টতর।
সেগুলোর ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
إِنَّ لِلهِ تِسْعَةً وَتِسْعِيْنَ اِسْمَا مِائَةً إِلَّا وَاحِدًا مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ
‘আল্লাহর এমন নিরানব্বইটি নাম রয়েছে, যে ব্যক্তি এগুলো মুখস্থ করবে, সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে’ (সহীহ বুখারী, হা/২৭৩৬, ৭৩৯২; সহীহ মুসলিম, হা/২৬৭৭; মিশকাত, হা/২২৮৭)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: