Doing Automated Jobs
প্রশ্ন: আমাদের নবী মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে পূর্ণভাবে ভালবাসা বা অনুসরণ করার উত্তম পদ্ধতি কী?
উত্তর: আমাদের নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) কে পূর্ণভাবে ভালবাসার উত্তম পদ্ধতি হলো: রাসূল্লুাহ (ﷺ) এর প্রত্যেকটা নির্দেশ ও নিষেধকে মনে-প্রাণে মেনে নেওয়া। মোট কথা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সুন্নাতের উপর যথাযথভাবে আ‘মাল করার মাধ্যমে তাঁর সুন্নাতকে জীবিত রাখা। মহান আল্লাহর কথাই এর দলীল। যেমন তিনি বলেন:
﴿فَلاَ وَرَبِّكَ لاَ يُؤْمِنُوْنَ حَتَّىَ يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لاَ يَجِدُوْا فِيْ أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِّمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا﴾
অর্থ:‘অতএব (হে মুহাম্মাদ! (ﷺ) আপনার প্রতিপালকের কসম, তারা কখনই ঈমানদার হতে পারবে না। যতক্ষণ না তাদের মাঝে সৃষ্ট কোন ঝগড়া বা বিবাদের ব্যাপারে আপনাকে ন্যায় বিচারক হিসাবে মেনে না নিবে। অত:পর তারা আপনার ফায়ছালার ব্যাপারে নিজেদের মনে কোনরূপ সংকীর্ণতা বোধ না করে তা শান্তিপূর্ণভাবে কবূল করে নিবে। (আন-নিসা ৬৫)
এ মর্মে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
“مَنْ عَمِلَ بِسُنَّتِي فَقَدْ أَحَبَّنِي وَمَنْ أَحَبَّنِي كَانَ مَعِيَ فِي الْجنَّة” (ذم الكلام وأهله)
অর্থ:‘যে ব্যক্তি আমার সুন্নাত অনুযায়ী আ‘মাল করল, সে আমাকে ভাল বাসল, আর যে আমাকে ভাল বাসল সে এর বিনিময়ে জান্নাতে আমার সাথে অবস্থান করবে। তিনি আরো বলেছেন:
“مَنْ أَحْيَا سُنَّتِيْ فَقَدْ أَحَبَّنِيْ، وَمَنْ أَحَبَّنِيْ كَانَ مَعِيَ فِي الْجَنَّةِ” (الاعتصام: حَدِيثٌ حَسَنٌ)
অর্থ:‘যে ব্যক্তি আমার সুন্নাতকে জীবিত রাখল সে যেন আমাকে ভাল বাসল, আর যে ব্যক্তি আমাকে ভাল বাসল সে এর বিনিময়ে জান্নাতে আমার সাথে অবস্থান করবে। (আল-ই‘তেছাম: হাদীছ হাসান)।
প্রণয়নেঃ আবুল কালাম আযাদ
সম্পাদনায়: আব্দুন নূর আব্দুল জব্বার
সূত্র: সালাফী বিডি
উত্তর: আমাদের নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) কে পূর্ণভাবে ভালবাসার উত্তম পদ্ধতি হলো: রাসূল্লুাহ (ﷺ) এর প্রত্যেকটা নির্দেশ ও নিষেধকে মনে-প্রাণে মেনে নেওয়া। মোট কথা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সুন্নাতের উপর যথাযথভাবে আ‘মাল করার মাধ্যমে তাঁর সুন্নাতকে জীবিত রাখা। মহান আল্লাহর কথাই এর দলীল। যেমন তিনি বলেন:
﴿فَلاَ وَرَبِّكَ لاَ يُؤْمِنُوْنَ حَتَّىَ يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لاَ يَجِدُوْا فِيْ أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِّمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا﴾
অর্থ:‘অতএব (হে মুহাম্মাদ! (ﷺ) আপনার প্রতিপালকের কসম, তারা কখনই ঈমানদার হতে পারবে না। যতক্ষণ না তাদের মাঝে সৃষ্ট কোন ঝগড়া বা বিবাদের ব্যাপারে আপনাকে ন্যায় বিচারক হিসাবে মেনে না নিবে। অত:পর তারা আপনার ফায়ছালার ব্যাপারে নিজেদের মনে কোনরূপ সংকীর্ণতা বোধ না করে তা শান্তিপূর্ণভাবে কবূল করে নিবে। (আন-নিসা ৬৫)
এ মর্মে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
“مَنْ عَمِلَ بِسُنَّتِي فَقَدْ أَحَبَّنِي وَمَنْ أَحَبَّنِي كَانَ مَعِيَ فِي الْجنَّة” (ذم الكلام وأهله)
অর্থ:‘যে ব্যক্তি আমার সুন্নাত অনুযায়ী আ‘মাল করল, সে আমাকে ভাল বাসল, আর যে আমাকে ভাল বাসল সে এর বিনিময়ে জান্নাতে আমার সাথে অবস্থান করবে। তিনি আরো বলেছেন:
“مَنْ أَحْيَا سُنَّتِيْ فَقَدْ أَحَبَّنِيْ، وَمَنْ أَحَبَّنِيْ كَانَ مَعِيَ فِي الْجَنَّةِ” (الاعتصام: حَدِيثٌ حَسَنٌ)
অর্থ:‘যে ব্যক্তি আমার সুন্নাতকে জীবিত রাখল সে যেন আমাকে ভাল বাসল, আর যে ব্যক্তি আমাকে ভাল বাসল সে এর বিনিময়ে জান্নাতে আমার সাথে অবস্থান করবে। (আল-ই‘তেছাম: হাদীছ হাসান)।
প্রণয়নেঃ আবুল কালাম আযাদ
সম্পাদনায়: আব্দুন নূর আব্দুল জব্বার
সূত্র: সালাফী বিডি