Doing Automated Jobs
স্বামী স্ত্রীর যৌন জীবনে বিভিন্ন অবস্থা হতে পারে এবং সেই অবস্থা অনুযায়ী বলা যাবে, কখন গোসল ফরয এবং কখন তা ফরয নয়। স্পর্শ, চুম্বন দংশন, মর্দন, প্রচাপন ইত্যাদিড় ক্ষেত্রে যদি প্রস্রাবদ্বার থেকে আঠালো তরল পদার্থ বের হয়, তাহলে তাতে গোসল ফরয নয়। তাতে ওযু নষ্ট হয়ে যায়। কাপড়ে লাগলে পানির ছিটা দিয়ে পবিত্র করতে হয় এবং প্রস্রাবদ্বার ধুতে হয়।
কিন্তু প্রচাপনের সময় প্রবল উত্তেজনায় যদি বীর্যপাত হয়ে যায়, তাহলে গোসল ফরয হয়ে যায়।
পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ (সুপারি) যোনিপথে প্রবেশ করলেই উভয়ের জন্য গোসল ফরয হয়ে যায়। তাতে বীর্যপাত হোক, চাহে না হোক।
যোনিপথের বাইরে স্ত্রী দেহের উপরে বা তার হাতে বীর্যপাত হলে কেবল স্বামীর উপর গোসল ফরয, স্ত্রীর উপর নয়। অবশ্য সে প্রেম কেলিতে যদি স্ত্রীর বীর্যপাত না হয় তাহলে। মত কথা, বীর্যপাত গোসল ফরয হওয়ার একটি কারণ।
কিন্তু প্রচাপনের সময় প্রবল উত্তেজনায় যদি বীর্যপাত হয়ে যায়, তাহলে গোসল ফরয হয়ে যায়।
পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ (সুপারি) যোনিপথে প্রবেশ করলেই উভয়ের জন্য গোসল ফরয হয়ে যায়। তাতে বীর্যপাত হোক, চাহে না হোক।
যোনিপথের বাইরে স্ত্রী দেহের উপরে বা তার হাতে বীর্যপাত হলে কেবল স্বামীর উপর গোসল ফরয, স্ত্রীর উপর নয়। অবশ্য সে প্রেম কেলিতে যদি স্ত্রীর বীর্যপাত না হয় তাহলে। মত কথা, বীর্যপাত গোসল ফরয হওয়ার একটি কারণ।
সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর।
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী