- Views: 95
- Replies: 1
ইমাম ইসহাক ইবন রাহওয়িয়াহ রাহিমাহুল্লাহকে কিছু কালাম শাস্ত্রবিদ বললো, 'আমরা এমন রব্বকে অস্বীকার করি (মানি না) যিনি এক আসমান থেকে আরেক আসমানে অবতরণ করেন', তখন ইমাম ইসহাক ইবন রাহওয়িয়াহ রাহিমাহুল্লাহ বলেন, 'আমি এমন রব্বের ওপর ঈমান এনেছি যিনি যা ইচ্ছে তা করেন।'
ইমাম যাহাবী রাহিমাহুল্লাহ এর উপর টীকা দিয়ে বলেন, 'এই যে সিফাতগুলো ইস্তেওয়া (উপরে উঠা), ইতইয়ান (আগমন করা), নুযূল (অবতরণ করা); এগুলো সহীহ বর্ণনায় এসেছে; খালাফরা এগুলোকে সালাফদের থেকে গ্রহণ করেছে। তারা এগুলো প্রত্যাখ্যান করেননি। তাওয়ীল তথা দূরবর্তী অর্থও করেননি। বরং যারা এগুলোর তাওয়ীল (দূরবর্তী অর্থ) করেছে তাদের ব্যাপারে আলেমগণের সকলেই আপত্তি করে বলেছেন যে এগুলো সৃষ্টিকূলের গুণাবলীর সদৃশ না। আর কোনো কিছুই আল্লাহর সদৃশ না। এ সিফাতগুলো সাব্যস্ত করার ক্ষেত্রে বিতর্ক অনুচিত, বিবাদে লিপ্ত হওয়া যাবে না। অন্যথায় আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের ওপর রদ্দ করা হয়ে যাবে এবং ধরণ নির্ধারণ কিংবা অর্থশূন্য করার দিকে বিচরণ করা হবে।
- যাহাবী, আস সিয়ার 11/383।
শায়েখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া হাফিজাহুল্লাহ।
ইমাম যাহাবী রাহিমাহুল্লাহ এর উপর টীকা দিয়ে বলেন, 'এই যে সিফাতগুলো ইস্তেওয়া (উপরে উঠা), ইতইয়ান (আগমন করা), নুযূল (অবতরণ করা); এগুলো সহীহ বর্ণনায় এসেছে; খালাফরা এগুলোকে সালাফদের থেকে গ্রহণ করেছে। তারা এগুলো প্রত্যাখ্যান করেননি। তাওয়ীল তথা দূরবর্তী অর্থও করেননি। বরং যারা এগুলোর তাওয়ীল (দূরবর্তী অর্থ) করেছে তাদের ব্যাপারে আলেমগণের সকলেই আপত্তি করে বলেছেন যে এগুলো সৃষ্টিকূলের গুণাবলীর সদৃশ না। আর কোনো কিছুই আল্লাহর সদৃশ না। এ সিফাতগুলো সাব্যস্ত করার ক্ষেত্রে বিতর্ক অনুচিত, বিবাদে লিপ্ত হওয়া যাবে না। অন্যথায় আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের ওপর রদ্দ করা হয়ে যাবে এবং ধরণ নির্ধারণ কিংবা অর্থশূন্য করার দিকে বিচরণ করা হবে।
- যাহাবী, আস সিয়ার 11/383।
শায়েখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া হাফিজাহুল্লাহ।