একাগ্রতা বিনষ্ট হওয়ার আশংকা না থাকলে এরূপ জায়নামাযে সালাত আদায় করা জায়েয। অন্যথা এ ধরণের জায়নামায পরিত্যাগ করা ভাল।
আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, ‘একদা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একটি চাদরে সালাত আদায় করলেন, যাতে কিছু চিহ্ন ছিল। তিনি সেই চিহ্নের দিকে একবার নযর করলেন এবং সালাত শেষ করে বললেন, চাদরটি প্রদানকারী আবূ জাহ্মের নিকট নিয়ে যাও এবং তার ‘আম্বেজানিয়াটি’ (এক প্রকার চিহ্ন বিহীন কাপড়, যা শামদেশে তৈরি হত) নিয়ে এস। কেননা এটি আমাকে আমার সালাতে একাগ্রতা হতে বিরত রেখেছিল (সহীহ বুখারী, হা/৩৭৩)।
আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
‘আমি এর চিহ্নের দিকে নযর করছিলাম। অথচ তখন আমি সালাতে। সুতরাং আমার ভয় হচ্ছে এটি আমাকে গোলমালে ফেলে দিবে’ (সহীহ বুখারী, হা/৩৭৩; মিশকাত, হা/৭৫৭)।
উক্ত হাদীস হতে বুঝা যায় যে, এর ফলে সালাত নষ্ট হবে না। তবে সালাতে এমন কোন জিনিস ব্যবহার করা উচিত নয়, যা সালাতের একাগ্রতা বিনষ্ট করে।
আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, ‘একদা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একটি চাদরে সালাত আদায় করলেন, যাতে কিছু চিহ্ন ছিল। তিনি সেই চিহ্নের দিকে একবার নযর করলেন এবং সালাত শেষ করে বললেন, চাদরটি প্রদানকারী আবূ জাহ্মের নিকট নিয়ে যাও এবং তার ‘আম্বেজানিয়াটি’ (এক প্রকার চিহ্ন বিহীন কাপড়, যা শামদেশে তৈরি হত) নিয়ে এস। কেননা এটি আমাকে আমার সালাতে একাগ্রতা হতে বিরত রেখেছিল (সহীহ বুখারী, হা/৩৭৩)।
আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
كُنْتُ أَنْظُرُ إِلَى عَلَمِهَا وَأَنَا فِى الصَّلَاةِ فَأَخَافُ أَنْ تَفْتِنَنِى
‘আমি এর চিহ্নের দিকে নযর করছিলাম। অথচ তখন আমি সালাতে। সুতরাং আমার ভয় হচ্ছে এটি আমাকে গোলমালে ফেলে দিবে’ (সহীহ বুখারী, হা/৩৭৩; মিশকাত, হা/৭৫৭)।
উক্ত হাদীস হতে বুঝা যায় যে, এর ফলে সালাত নষ্ট হবে না। তবে সালাতে এমন কোন জিনিস ব্যবহার করা উচিত নয়, যা সালাতের একাগ্রতা বিনষ্ট করে।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: