- Publisher
- দারুল কারার পাবলিকেশন্স
আল্লাহ তা'আলা মি'রাজ রজনীতে মানব জাতির জন্য পাঁচ ওয়াক্ত সলাত ফরয করেছেন। এই সলাত হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম ইবাদত। যে ইবাদতের মাধ্যমে মানুষ আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম হয়।
সর্বোত্তম এ ইবাদত পরিত্যাগকারীর জন্য বিভিন্ন হাদীসে শাস্তির কথা বর্ণিত হয়েছে। এ সলাতকে অবজ্ঞাবশত ও ইচ্ছাকৃতভাবে পরিত্যাগকারী কাফের হয়ে যাবে। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে এবং অলসতাবশত কেউ তা বর্জন করলে তার বিধান কী হবে সে বিষয়ে যথেষ্ট আলোচনার অবকাশ রয়েছে।
এ ব্যাপারে আলেম সমাজ ভিন্ন ভিন্ন মত পোষণ করেছেন। কতক আলেম ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত উভয় প্রকার সলাত পরিত্যাগকারীকে সাধারণভাবে কাফের সাব্যস্ত করেছেন এবং এ সম্পর্কে বিভিন্ন দলীল ও পেশ করেছেন। অপরদিকে যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস আল্লামা নাসিরুদ্দীন আলবানী সলাত বর্জনকারীকে ঢালাওভাবে কাফের সাব্যস্ত করার বিপরীত মত ব্যক্ত করেছেন। তিনি এ সম্পর্কিত বিভিন্ন দলীল-দালায়েল তুলে ধরে প্রমাণ করেছেন যে, অনিচ্ছাকৃত ও অলসতাবশত সলাত বর্জন করলে সে কাফের হয় না।
সর্বোত্তম এ ইবাদত পরিত্যাগকারীর জন্য বিভিন্ন হাদীসে শাস্তির কথা বর্ণিত হয়েছে। এ সলাতকে অবজ্ঞাবশত ও ইচ্ছাকৃতভাবে পরিত্যাগকারী কাফের হয়ে যাবে। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে এবং অলসতাবশত কেউ তা বর্জন করলে তার বিধান কী হবে সে বিষয়ে যথেষ্ট আলোচনার অবকাশ রয়েছে।
এ ব্যাপারে আলেম সমাজ ভিন্ন ভিন্ন মত পোষণ করেছেন। কতক আলেম ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত উভয় প্রকার সলাত পরিত্যাগকারীকে সাধারণভাবে কাফের সাব্যস্ত করেছেন এবং এ সম্পর্কে বিভিন্ন দলীল ও পেশ করেছেন। অপরদিকে যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস আল্লামা নাসিরুদ্দীন আলবানী সলাত বর্জনকারীকে ঢালাওভাবে কাফের সাব্যস্ত করার বিপরীত মত ব্যক্ত করেছেন। তিনি এ সম্পর্কিত বিভিন্ন দলীল-দালায়েল তুলে ধরে প্রমাণ করেছেন যে, অনিচ্ছাকৃত ও অলসতাবশত সলাত বর্জন করলে সে কাফের হয় না।
- Purchase Link
- Click Here to BUY NOW!
বইটি ক্রয় করে লেখক ও প্রকাশককে নতুন বই প্রকাশে উদ্বুদ্ধ করুন।