- Publisher
- তাওহীদ পাবলিকেশন্স
পাপ যেমনই হোক তা পাপ। আর পাপকে প্রশ্রয় দেওয়া এবং পাপ কর্মে অবহেলা প্রকাশ করা জ্ঞানীর কাজ নয়। পাপ ছোট হোক অথবা বড়, মহাপাপ হোক অথবা লঘুপাপ তাতে সাজা যখন আছে তখন তা থেকে সতর্ক ও দূরে থাকা সাবধানী মানুষের কাজ। আল্লাহর দরবারে আছে যেমন কর্ম তেমনই সাজা। তাই পাপ করলে সেখানে করা উচিত, যেখানে আল্লাহ পাপীকে দেখতে পান না এবং তত পরিমাণের পাপ করা উচিত, যত পরিমাণের আযাব ভোগ করার সাধ্য তার আছে। পাপ বৃহৎ না ক্ষুদ্র তা দেখা উচিত নয়। উচিত হল, যাঁর অবাধ্যাচরণ করে পাপ হয় তিনি কত বড়। যেমন পাপ করার সময় এমন আশাবাদী হওয়াও উচিত নয় যে, তিনি অতি ক্ষমাশীল, দয়াবান। তার এ পাপ মাফ করে দেবেন। কারণ, “তোমার প্রতিপালক ক্ষমাশীল এবং কঠিন শাস্তিদাতাও।” (সূরা ফুসসিলাত ৪৩ আয়াত)
অতিমহাপাপ (শিক) এর শাস্তি আল্লাহ মকুব করবেন না। এমন পাপীকে বিনা তওবায় আল্লাহ ক্ষমাও করবেন না। সে হবে চিরস্থায়ী জাহান্নামবাসী।
লঘু বা উপপাপ ক্ষমার্হ। বিভিন্ন মসীবত ও ইবাদতের বদৌলতে আল্লাহ এ পাপের পাপী বান্দাকে ক্ষমা করে অনুগ্রহ প্রদর্শন করেন। অবশ্য লঘুপাপ বেশী আকারে স্তুপীকৃত হলে তা যে গুরুপাপে পরিণত হয় তা বলাই বাহুল্য।
অতিমহাপাপ (শিক) এর শাস্তি আল্লাহ মকুব করবেন না। এমন পাপীকে বিনা তওবায় আল্লাহ ক্ষমাও করবেন না। সে হবে চিরস্থায়ী জাহান্নামবাসী।
লঘু বা উপপাপ ক্ষমার্হ। বিভিন্ন মসীবত ও ইবাদতের বদৌলতে আল্লাহ এ পাপের পাপী বান্দাকে ক্ষমা করে অনুগ্রহ প্রদর্শন করেন। অবশ্য লঘুপাপ বেশী আকারে স্তুপীকৃত হলে তা যে গুরুপাপে পরিণত হয় তা বলাই বাহুল্য।