আমাদের সমাজে তালাক্ব বিরম্বনার কথা কে না জানে, তালাক্ব নিয়ে অনেক ঝামেলা,অশান্তি সৃষ্টি হয়। কতিপয় মৌলবী সাহেব তালাক্বের ফতওয়া দিয়ে পরিবেশ গরম করে তুলেন, শেষ পর্যন্ত এই বিষয় কোটের বটতলা পর্যন্ত গড়ায়, তালাকের মাসআলায় দ্বন্দ্ব থাকায় ভিন্ন ভিন্ন ফতওয়া আসে,কেউ বলে বিবি হারাম,আবার কেউ বলে হালাল।
বিষয়টি যখন বিজাতীদের কানে পৌঁছায় তখন তাদের মুখ থেকে অসংগত কথা শুনা যায়। এতে তাদের কোন দোষ দেয়া উচিত নয়। কারণ তারা যেভাবে শ্রবণ করে সেই ভাবে বলে। সব চেয়ে বেদনাদায়ক অবস্থা হয় তখন, যখন কেউ নিজ বিবিকে রাগের মাথায় তালাক্ব তালাক্ব বলে ফেলে, ক্রোধ শীতল হয়ে এলে লজ্জিত হয়ে কোন রাস্তা খুজে না পেয়ে অবশেষে ইমাম সাহেবের নিকট গিয়ে ফাতওয়া চায়, ইমাম সাহেব তখন বিবি হারামের ফাতওয়া দেন এবং বলেন “হালালা” (হিল্লা) ছাড়া কোন উপায় নেই অর্থাৎ সাময়িক ভাবে অন্য ব্যক্তির সাথে বিবাহ ছাড়া কোন উপায় নেই,এক রাতের জন্য অন্য ব্যক্তির সাথে বিবাহ দিয়ে হালাল করতে হবে!! এ কারণে ইসলাম বিরোধীরা ইসলামী বিধানে কাদা ছুরতে সুযোগ পায় এবং বলে, মুসলমানরা মেয়ে নিয়ে খেলা করে।
তাই এই বিধানের দর্শন ও তাৎপর্য কি তা আমাদের জানা ও অপরকে জানানো একান্ত প্রয়োজন। হে আল্লাহ তুমি এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সঠিকভাবে লেখার শক্তি দাও যাতে পাঠক-পাঠিকা এ বিষয়ে ঠিক তথ্য গ্রহণ করতে পারেন।
বিষয়টি যখন বিজাতীদের কানে পৌঁছায় তখন তাদের মুখ থেকে অসংগত কথা শুনা যায়। এতে তাদের কোন দোষ দেয়া উচিত নয়। কারণ তারা যেভাবে শ্রবণ করে সেই ভাবে বলে। সব চেয়ে বেদনাদায়ক অবস্থা হয় তখন, যখন কেউ নিজ বিবিকে রাগের মাথায় তালাক্ব তালাক্ব বলে ফেলে, ক্রোধ শীতল হয়ে এলে লজ্জিত হয়ে কোন রাস্তা খুজে না পেয়ে অবশেষে ইমাম সাহেবের নিকট গিয়ে ফাতওয়া চায়, ইমাম সাহেব তখন বিবি হারামের ফাতওয়া দেন এবং বলেন “হালালা” (হিল্লা) ছাড়া কোন উপায় নেই অর্থাৎ সাময়িক ভাবে অন্য ব্যক্তির সাথে বিবাহ ছাড়া কোন উপায় নেই,এক রাতের জন্য অন্য ব্যক্তির সাথে বিবাহ দিয়ে হালাল করতে হবে!! এ কারণে ইসলাম বিরোধীরা ইসলামী বিধানে কাদা ছুরতে সুযোগ পায় এবং বলে, মুসলমানরা মেয়ে নিয়ে খেলা করে।
তাই এই বিধানের দর্শন ও তাৎপর্য কি তা আমাদের জানা ও অপরকে জানানো একান্ত প্রয়োজন। হে আল্লাহ তুমি এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সঠিকভাবে লেখার শক্তি দাও যাতে পাঠক-পাঠিকা এ বিষয়ে ঠিক তথ্য গ্রহণ করতে পারেন।