বিজ্ঞ আলেমদের মতে, ‘রমাযান কারীম’ বলা ঠিক নয়-যদিও এটি আরব সহ বিভিন্ন দেশে ব্যাপকভাবে প্রচলিত। কেননা, কারীম অর্থ দয়ালু, দাতা, মহানুভব ও উদার। এটি আল্লাহর সিফত বা গুণ। তিনিই রমাযান মাসকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন, তিনি এ মাসে বান্দার গুনাহ মোচন করে এবং তার নেক কর্মের প্রতিদান দান করেন। মাস কখনো দয়ালু ও উদার হতে পারে না। তবে এ মাসকে রমাযান মোবারক/মাহে মোবারক বা বরকতময় মাস বলা যেতে পারে। হাদিসে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ মাসকে ‘বরকতময় মাস’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। যেমন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
أَتَاكُمْ رَمَضَانُ شَهْرٌ مُبَارَكٌ، فَرَضَ اللّٰهُ عَلَيْكُمْ صِيَامَه
“তোমাদের জন্য রমাযান-বরকতময় মাস এসেছে। এ মাসে আল্লাহ তোমাদের জন্য সওম/রোযা রাখা ফরয করেছেন।” (সহীহ : নাসায়ী ২১০৬, ইবনু আবী শায়বাহ্ ৮৮৬৭, আহমাদ ৭১৪৮, সহীহ আত্ তারগীব ৯৯৯, সহীহ আল জামি‘ ৫৫, শু‘আবূল ঈমান ৩৩২৮)
হাদিসে রমাযান মাসকে কোথাও কারীম বলা হয় নি। সুতরাং রমাযান মাসের সাথে এ শব্দটি ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
(আল্লামা মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন, সালেহ আল ফাওযান প্রমূখ বড় আলেমগণ এই অভিমত ব্যক্ত করেছেন।) আল্লাহু আলাম।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
أَتَاكُمْ رَمَضَانُ شَهْرٌ مُبَارَكٌ، فَرَضَ اللّٰهُ عَلَيْكُمْ صِيَامَه
“তোমাদের জন্য রমাযান-বরকতময় মাস এসেছে। এ মাসে আল্লাহ তোমাদের জন্য সওম/রোযা রাখা ফরয করেছেন।” (সহীহ : নাসায়ী ২১০৬, ইবনু আবী শায়বাহ্ ৮৮৬৭, আহমাদ ৭১৪৮, সহীহ আত্ তারগীব ৯৯৯, সহীহ আল জামি‘ ৫৫, শু‘আবূল ঈমান ৩৩২৮)
হাদিসে রমাযান মাসকে কোথাও কারীম বলা হয় নি। সুতরাং রমাযান মাসের সাথে এ শব্দটি ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
(আল্লামা মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন, সালেহ আল ফাওযান প্রমূখ বড় আলেমগণ এই অভিমত ব্যক্ত করেছেন।) আল্লাহু আলাম।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল