মক্কার কোনো এক আলেমের ছেলে মারা গেল। তাকে সান্ত্বনা দিতে এলেন সাঈদ আল-ক্বাদ্দাহ, মুসলিম ইবন খালিদ আয-যানজী, সুফইয়ান ইবন উয়াইনা এবং আব্দুল মজীদ ইবন আব্দুল আযীয। কিন্তু তিনি কোনোভাবেই শোক কাটাতে পারছিলেন না।
একটু পরে এলেন ফুদ্বাইল ইবন ইয়াদ্ব। তিনি ঐ আলেমকে বললেন, “আপনি বলুন, যদি কোনো লোক এবং তার ছেলে একত্রে একটা কারাগারে বন্দি থাকে, দুজনের মাঝে ছেলেকে আগে মুক্তি দেওয়া হয়, তাহলে তার জন্য কোনটা মানানসই? আনন্দিত হওয়া নাকি কষ্ট পাওয়া?”
তিনি বললেন, ‘আনন্দিত হওয়া।’
ফুদ্বাইল বললেন, “আপনি আর আপনার ছেলে তো একটা কারাগারেই বন্দি ছিলেন। (মৃত্যুর মাধ্যমে) আপনার ছেলে সেই কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে গেছে।”
তিনি বললেন, “আল্লাহর কসম! এবার আমি সান্ত্বনা পেলাম।”
[তারিখু দিমাশ্ক: ৪৮/৪৪৮]
একটু পরে এলেন ফুদ্বাইল ইবন ইয়াদ্ব। তিনি ঐ আলেমকে বললেন, “আপনি বলুন, যদি কোনো লোক এবং তার ছেলে একত্রে একটা কারাগারে বন্দি থাকে, দুজনের মাঝে ছেলেকে আগে মুক্তি দেওয়া হয়, তাহলে তার জন্য কোনটা মানানসই? আনন্দিত হওয়া নাকি কষ্ট পাওয়া?”
তিনি বললেন, ‘আনন্দিত হওয়া।’
ফুদ্বাইল বললেন, “আপনি আর আপনার ছেলে তো একটা কারাগারেই বন্দি ছিলেন। (মৃত্যুর মাধ্যমে) আপনার ছেলে সেই কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে গেছে।”
তিনি বললেন, “আল্লাহর কসম! এবার আমি সান্ত্বনা পেলাম।”
[তারিখু দিমাশ্ক: ৪৮/৪৪৮]