বর্ণনাটি জাল বা মিথ্যা। এর সনদে ইসহাক ইবনু বিশর আল-কাহিলী নামক ব্যক্তি মিথ্যুক।
শায়খ ছালেহ আল-উছায়মীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, হাদীসটি বাতিল। এ মর্মে নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে কোন স্বীকৃত বর্ণনা নেই। ইবনুল যাওযী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এ হাদীসটি সহীহ নয়। ইবনুল আরাবী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, হাদীসটি বাতিল। শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, আল্লাহর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে এর সনদ প্রমাণিত নয়। সুতরাং এর অর্থ নিয়ে গবেষণা করার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই (মুহাম্মাদ ইবনু ছালেহ আল-উছায়মীন, মাজমূঊ ফাতাওয়া ওয়া রাসাইল, ৩য় খণ্ড, পৃ. ৩১০)।
শায়খ আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এটি মুনকার (সিলসিলা যঈফাহ, হা/২২৩)। শু‘আইব আরনাউত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এটি বাতিল (তাখরীজ সিয়ারু আলামিন নুবালা, ১৯তম খণ্ড, প. ৫২৩)।
শায়খ ছালেহ আল-উছায়মীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, হাদীসটি বাতিল। এ মর্মে নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে কোন স্বীকৃত বর্ণনা নেই। ইবনুল যাওযী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এ হাদীসটি সহীহ নয়। ইবনুল আরাবী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, হাদীসটি বাতিল। শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, আল্লাহর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে এর সনদ প্রমাণিত নয়। সুতরাং এর অর্থ নিয়ে গবেষণা করার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই (মুহাম্মাদ ইবনু ছালেহ আল-উছায়মীন, মাজমূঊ ফাতাওয়া ওয়া রাসাইল, ৩য় খণ্ড, পৃ. ৩১০)।
শায়খ আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এটি মুনকার (সিলসিলা যঈফাহ, হা/২২৩)। শু‘আইব আরনাউত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এটি বাতিল (তাখরীজ সিয়ারু আলামিন নুবালা, ১৯তম খণ্ড, প. ৫২৩)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: