বর্ণিত আছে যে, আলী ইবন আবি তালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন,
১. “পাপীর (ফাজির) সাথী হয়ো না। কারণ সে যা করে তা তোমার কাছে সুন্দর করে তুলবে এবং সে চাইবে তুমি তার মতো হও; এবং সে তার সবচেয়ে খারাপ অভ্যাস তোমার জন্য সুন্দর করে তুলবে। তোমার কাছে তার আগমন এবং তোমার সঙ্গ থেকে চলে যাওয়া [তোমার] অপমান ও অসম্মানের কারণ হবে।
২. মূর্খের (আহাম্মক) সঙ্গী হয়ো না। কারণ সে নিজেকে [তোমাকে সাহায্য করার জন্য] ক্লান্ত হয়ে পড়বে কিন্তু তোমার উপকার করবে না এবং সে হয়তো তোমার উপকার করতে চায় কিন্তু শেষ পর্যন্ত তোমার ক্ষতির কারণ হতে পারে।
তার নীরবতা তার কথা বলার চেয়ে, তার দূরত্ব তার ঘনিষ্ঠতার চেয়ে ভাল এবং তার বেঁচে থাকা থেকে তার মৃত্যু ভাল।
৩. মিথ্যাবাদীর সঙ্গী হবে না. কারণ তার সাথের জীবন তোমার উপকারে আসবে না।
তুমি যা বলবে সে অন্যকে বলবে এবং অন্যরা যা বলে তা তোমাকে বলবে। আর সে সত্য কথা বললেও তা বিশ্বাস করা হবে না।"
[আবু বকর আল-দায়নুরী, আল-মুজালাসাহ ওয়া জাওয়াহির আল'ইলম/১৩৭৯]
১. “পাপীর (ফাজির) সাথী হয়ো না। কারণ সে যা করে তা তোমার কাছে সুন্দর করে তুলবে এবং সে চাইবে তুমি তার মতো হও; এবং সে তার সবচেয়ে খারাপ অভ্যাস তোমার জন্য সুন্দর করে তুলবে। তোমার কাছে তার আগমন এবং তোমার সঙ্গ থেকে চলে যাওয়া [তোমার] অপমান ও অসম্মানের কারণ হবে।
২. মূর্খের (আহাম্মক) সঙ্গী হয়ো না। কারণ সে নিজেকে [তোমাকে সাহায্য করার জন্য] ক্লান্ত হয়ে পড়বে কিন্তু তোমার উপকার করবে না এবং সে হয়তো তোমার উপকার করতে চায় কিন্তু শেষ পর্যন্ত তোমার ক্ষতির কারণ হতে পারে।
তার নীরবতা তার কথা বলার চেয়ে, তার দূরত্ব তার ঘনিষ্ঠতার চেয়ে ভাল এবং তার বেঁচে থাকা থেকে তার মৃত্যু ভাল।
৩. মিথ্যাবাদীর সঙ্গী হবে না. কারণ তার সাথের জীবন তোমার উপকারে আসবে না।
তুমি যা বলবে সে অন্যকে বলবে এবং অন্যরা যা বলে তা তোমাকে বলবে। আর সে সত্য কথা বললেও তা বিশ্বাস করা হবে না।"
[আবু বকর আল-দায়নুরী, আল-মুজালাসাহ ওয়া জাওয়াহির আল'ইলম/১৩৭৯]