শায়েখ মুহাম্মদ বিন স্বলেহ আল উছাইমীন হাঁটু এবং ঊরুকে সতর/আওরাহ বলেননি। শুধু যুবকদের ফিতনাহ হবার আশঙ্কায় ঢেকে রাখতে বলেছেন।
ফাদ্বিলাতুশ শাইখ, আপনার মতে ঊরু এর দিকে তাকানো বা ঊরু হতে কাপড় উন্মুক্ত করা প্রসঙ্গে শরীয়া মোতাবেক সবচেয়ে সঠিক মত কোনটি?
শায়েখ মুহাম্মদ বিন স্বলেহ আল উছাইমীন:
আমাদের মত হচ্ছে যে ঊরু আওরাহ এর অন্তর্ভুক্ত নয়।তবে যা গোপনাঙ্গ বলে অভিহিত, তা এই হুকুমের আওতায় রয়েছে (অর্থাৎ গোপনাঙ্গ আওরাহ)। যেসব ওহী নাযিল হয়েছে সেগুলো থেকে প্রতীয়মান হয় যে ঊরু আওরাহ নয়। তবে আমাদের মতে কোনো যুবকের জন্য তার ঊরু উন্মুক্ত করাটা জায়েজ নয়। কারণ, এটি একটি বড় ফিতনাহ। এর ভিত্তিতে আমরা বলি যে আমাদের কিছু যুবক যারা ফুটবল খেলে তাদেরকে অবশ্যই নাভি এবং হাঁটুর মাঝের স্থান ঢাকতে হবে। তার আওরাহ এর দিকে আমাদের নজর পড়তে পারে, তখন তার দিকে তাকানো হারাম বলে গণ্য হবে। যেমন: আমরা এটাও বলে থাকি যে নারীদের জন্য যুবকদের দিকে তাকানোও হারাম হতে পারে। কারণ, সেখানে ফিতনার আশঙ্কা রয়েছে।
যারা প্রাপ্তবয়স্কদের শ্রমিক, তারা যদি কাজের প্রয়োজনে তাদের কাপড় উঠায় এবং এতে যদি ঊরু দেখা যায়, তাহলে সেটি হারাম হবে না। তবে আমার মনে হয় না কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে সেটির দিকে তাকাবে, কারণ এতে কোনো ফায়েদা নেই। জ্বি।
আরবি
فَضِيلَةُ الشَّيْخِ، مَا هُوَ الْقَوْلُ الْفَصْلُ فِي الشَّرْعِ فِي نَظَرِكُمْ فِي اخِّرَاجِ الْفَخِذِ وَالنَّظَرِ الَى الْفَخِذِ؟ اللَّهُمَّ الَا مَا يُوَازِي الْعَوْرَةَ الْمُغَلَّظَةَ، فَهُوَ فِي حُكْمِهَا. امًّا مَا نَزَلَ فَانَّهُ لَا لَا يُعَدُّ مِنْ الْعَوْرَةِ. امًّا مَا نَزَلَ فَانَّهُ لَا لَا يُعَدُّ مِنْ الْعَوْرَةِ. لَكِنَّنَا نَرَى انْهُ لَا يَجُوزُ لِلشَّابِّ انْ يَكْشِفُ فَخِذَهُ.
لَانَ ذَلِكَ فِتْنَةٌ عَظِيمَةٌ. وَبِنَاءً عَلَى هَذَا نَقُولُ انْ بَعْضُ شَبَابِنَا الَّذِينَ يُمَارِسُونَ لَعِبَ كُرَةِ الْقَدَمِ يَجِبُ عَلَيْهِمْ انْ يَسْتُرُوا مَا بَيْنَ السُّرَّةِ وَالرُّكْبَةِ النَّظَرُ اذَا كُنَّا لَهُ عَوْرَةً حَرُمَ مِنْ نَظَرِهِ الَيْهِ، فَمَثَلًا نَقُولُ انَّ النَّظَرُ الَى افْرَادِ الشَّبَابِ هَذِي حَرَامٌ لَانْهُ فِتْنَةٌ. وَامَا رَجُلٌ عَامِلٌ رَفَعَ ثَوْبَهُ لِلْعَمَلِ وَبَدَا اسْفَلْ فَخِذِهِ فَهَذَا لَيْسَ لَيْسَ بِحَرَامٍ، وَلَكِنِّي لَا اعْتَقِدَ انْ احْدَ يُرِيدُ انْ يَتَقَصَّدُ النَّظَرَ الَى هَذَا، لَا فَائِدَةَ مِنْهُ. نَعَمْ
উৎস: শায়েখ এর ইউটিউব চ্যানেলের প্রশ্নোত্তর থেকে সংগ্রহীত। লিংক
অনুবাদ: সাফিন চৌধুরী
Facebook: Shafin Chowdhury
ফাদ্বিলাতুশ শাইখ, আপনার মতে ঊরু এর দিকে তাকানো বা ঊরু হতে কাপড় উন্মুক্ত করা প্রসঙ্গে শরীয়া মোতাবেক সবচেয়ে সঠিক মত কোনটি?
শায়েখ মুহাম্মদ বিন স্বলেহ আল উছাইমীন:
আমাদের মত হচ্ছে যে ঊরু আওরাহ এর অন্তর্ভুক্ত নয়।তবে যা গোপনাঙ্গ বলে অভিহিত, তা এই হুকুমের আওতায় রয়েছে (অর্থাৎ গোপনাঙ্গ আওরাহ)। যেসব ওহী নাযিল হয়েছে সেগুলো থেকে প্রতীয়মান হয় যে ঊরু আওরাহ নয়। তবে আমাদের মতে কোনো যুবকের জন্য তার ঊরু উন্মুক্ত করাটা জায়েজ নয়। কারণ, এটি একটি বড় ফিতনাহ। এর ভিত্তিতে আমরা বলি যে আমাদের কিছু যুবক যারা ফুটবল খেলে তাদেরকে অবশ্যই নাভি এবং হাঁটুর মাঝের স্থান ঢাকতে হবে। তার আওরাহ এর দিকে আমাদের নজর পড়তে পারে, তখন তার দিকে তাকানো হারাম বলে গণ্য হবে। যেমন: আমরা এটাও বলে থাকি যে নারীদের জন্য যুবকদের দিকে তাকানোও হারাম হতে পারে। কারণ, সেখানে ফিতনার আশঙ্কা রয়েছে।
যারা প্রাপ্তবয়স্কদের শ্রমিক, তারা যদি কাজের প্রয়োজনে তাদের কাপড় উঠায় এবং এতে যদি ঊরু দেখা যায়, তাহলে সেটি হারাম হবে না। তবে আমার মনে হয় না কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে সেটির দিকে তাকাবে, কারণ এতে কোনো ফায়েদা নেই। জ্বি।
আরবি
فَضِيلَةُ الشَّيْخِ، مَا هُوَ الْقَوْلُ الْفَصْلُ فِي الشَّرْعِ فِي نَظَرِكُمْ فِي اخِّرَاجِ الْفَخِذِ وَالنَّظَرِ الَى الْفَخِذِ؟ اللَّهُمَّ الَا مَا يُوَازِي الْعَوْرَةَ الْمُغَلَّظَةَ، فَهُوَ فِي حُكْمِهَا. امًّا مَا نَزَلَ فَانَّهُ لَا لَا يُعَدُّ مِنْ الْعَوْرَةِ. امًّا مَا نَزَلَ فَانَّهُ لَا لَا يُعَدُّ مِنْ الْعَوْرَةِ. لَكِنَّنَا نَرَى انْهُ لَا يَجُوزُ لِلشَّابِّ انْ يَكْشِفُ فَخِذَهُ.
لَانَ ذَلِكَ فِتْنَةٌ عَظِيمَةٌ. وَبِنَاءً عَلَى هَذَا نَقُولُ انْ بَعْضُ شَبَابِنَا الَّذِينَ يُمَارِسُونَ لَعِبَ كُرَةِ الْقَدَمِ يَجِبُ عَلَيْهِمْ انْ يَسْتُرُوا مَا بَيْنَ السُّرَّةِ وَالرُّكْبَةِ النَّظَرُ اذَا كُنَّا لَهُ عَوْرَةً حَرُمَ مِنْ نَظَرِهِ الَيْهِ، فَمَثَلًا نَقُولُ انَّ النَّظَرُ الَى افْرَادِ الشَّبَابِ هَذِي حَرَامٌ لَانْهُ فِتْنَةٌ. وَامَا رَجُلٌ عَامِلٌ رَفَعَ ثَوْبَهُ لِلْعَمَلِ وَبَدَا اسْفَلْ فَخِذِهِ فَهَذَا لَيْسَ لَيْسَ بِحَرَامٍ، وَلَكِنِّي لَا اعْتَقِدَ انْ احْدَ يُرِيدُ انْ يَتَقَصَّدُ النَّظَرَ الَى هَذَا، لَا فَائِدَةَ مِنْهُ. نَعَمْ
উৎস: শায়েখ এর ইউটিউব চ্যানেলের প্রশ্নোত্তর থেকে সংগ্রহীত। লিংক
অনুবাদ: সাফিন চৌধুরী
Facebook: Shafin Chowdhury
Last edited: