রাসূল (ﷺ) বলেছেন,তোমরা স্ত্রীলোকদের সদুপদেশ দিতে থাক। কেননা তারা পাঁজরের হাড় থেকে সৃষ্ট। পাঁজরের সবচেয়ে উপরের হাড়টা সবচেয়ে বেশী বাঁকা। সুতরাং তুমি যদি তা একদম সোজা করতে যাও, তাহ’লে তুমি তাকে ভেঙ্গে ফেলবে, আর যদি এমনিই ফেলে রাখ তাহ’লে তা সর্বদাই বাঁকা থেকে যাবে। অতএব তোমরা স্ত্রীলোকদের সদুপদেশ দিতে থাক’।(সহীহ বুখারী, হা/৫১৮৬)
উক্ত হাদীসের ব্যখ্যায় ইমাম ইবনু হাজার আসক্বালানী (রহঃ) বলেছেন,মহানবী (ﷺ) -এর উক্তি (بِالنِّسَاءِ خَيْرًا) ‘মহিলাদের ভালভাবে উপদেশ দান অর্থ নম্রতার সাথে ধীরে-সুস্থে সোজা করা। বেশী জোরাজুরি করা যাবে না, তাহ’লে ভেঙ্গে যাবে। আবার উপদেশ না দিয়ে ফেলেও রাখা যাবে না, তাহ’লে সে সর্বদা বাঁকাই থেকে যাবে। তবে মনে রাখতে হবে- কেবল মুবাহ বা বৈধ ক্ষেত্রেই সদুপদেশ দেওয়া বা না দেওয়া বিধেয়। মহিলারা যদি সরাসরি পাপে জড়িয়ে পড়ে কিংবা ফরয পরিত্যাগ করে তখন তাকে বাধা দেওয়া ফরয হয়ে দাঁড়াবে। হাদীসটিতে মানুষের মন জয় করা এবং আত্মার সঙ্গে ভালবাসা জন্মানোর কথা বলা হয়েছে। মহিলাদের বাঁকা স্বভাব হেতু তাদের সঙ্গে ক্ষমা ও সহিষ্ণু আচরণ করতে বলা হয়েছে। কেউ তাদের সোজা করতে চাইলে তাদের থেকে উপকার লাভের সুযোগই হয়তো হারিয়ে বসবে। অথচ কোন পুরুষের পক্ষে মহিলার সংস্রব ব্যতীত জৈবিক চাহিদা পূরণ এবং জীবন-জীবিকায় সহযোগিতা লাভের ভিন্ন কোন উপায় নেই। যেন নবী করীম (ﷺ) বলেছেন,নারীর প্রতি ধৈর্য ধারণ ব্যতীত তার থেকে জৈবিক চাহিদা পূরণ সম্ভব নয়।(বুখারী, ফাৎহুল বারী হা/৪৮৯০,খন্ড:৯ পৃষ্ঠা:২৫৪)
কৃতজ্ঞতায়: জুয়েল মাহমুদ সালাফী
উক্ত হাদীসের ব্যখ্যায় ইমাম ইবনু হাজার আসক্বালানী (রহঃ) বলেছেন,মহানবী (ﷺ) -এর উক্তি (بِالنِّسَاءِ خَيْرًا) ‘মহিলাদের ভালভাবে উপদেশ দান অর্থ নম্রতার সাথে ধীরে-সুস্থে সোজা করা। বেশী জোরাজুরি করা যাবে না, তাহ’লে ভেঙ্গে যাবে। আবার উপদেশ না দিয়ে ফেলেও রাখা যাবে না, তাহ’লে সে সর্বদা বাঁকাই থেকে যাবে। তবে মনে রাখতে হবে- কেবল মুবাহ বা বৈধ ক্ষেত্রেই সদুপদেশ দেওয়া বা না দেওয়া বিধেয়। মহিলারা যদি সরাসরি পাপে জড়িয়ে পড়ে কিংবা ফরয পরিত্যাগ করে তখন তাকে বাধা দেওয়া ফরয হয়ে দাঁড়াবে। হাদীসটিতে মানুষের মন জয় করা এবং আত্মার সঙ্গে ভালবাসা জন্মানোর কথা বলা হয়েছে। মহিলাদের বাঁকা স্বভাব হেতু তাদের সঙ্গে ক্ষমা ও সহিষ্ণু আচরণ করতে বলা হয়েছে। কেউ তাদের সোজা করতে চাইলে তাদের থেকে উপকার লাভের সুযোগই হয়তো হারিয়ে বসবে। অথচ কোন পুরুষের পক্ষে মহিলার সংস্রব ব্যতীত জৈবিক চাহিদা পূরণ এবং জীবন-জীবিকায় সহযোগিতা লাভের ভিন্ন কোন উপায় নেই। যেন নবী করীম (ﷺ) বলেছেন,নারীর প্রতি ধৈর্য ধারণ ব্যতীত তার থেকে জৈবিক চাহিদা পূরণ সম্ভব নয়।(বুখারী, ফাৎহুল বারী হা/৪৮৯০,খন্ড:৯ পৃষ্ঠা:২৫৪)
কৃতজ্ঞতায়: জুয়েল মাহমুদ সালাফী