সূদমুক্ত ঋণ গ্রহণ করা যাবে। কিন্তু সূদ দিতে হ’লে তা গ্রহণ করা যাবে না। কারণ সূদ সর্বাবস্থায় হারাম। ছাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) বলেন, যারা সূদ খায়, সূদ দেয়, সূদের হিসাব লেখে এবং সূদের সাক্ষ্য দেয়, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাদের উপর লা‘নত করেছেন এবং অপরাধের ক্ষেত্রে এরা সকলেই সমান’ (মুসলিম, মিশকাত হা/২৮০৭)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আরো বলেন, ‘সূদের (পাপের) সত্তরটি স্তর রয়েছে। যার নিম্নতম স্তর হ’ল মায়ের সাথে যেনা করার পাপ’ (ইবনু মাজাহ হা/২২৭৪; মিশকাত হা/২৮২৬; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৫৪১)। আব্দুল্লাহ ইবনে হানযালা (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘কোন ব্যক্তি যদি এক দিরহাম (রৌপ্যমুদ্রা) সূদ জ্ঞাতসারে গ্রহণ করে, তাতে তার পাপ ছত্রিশ বার ব্যভিচার করার চেয়েও অনেক বেশী হয়’ (আহমাদ, মিশকাত হা/২৮২৫; ছহীহাহ হা/১০৩৩)।
ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘সূদের দ্বারা সম্পদ যতই বৃদ্ধি পাক না কেন তার শেষ পরিণতি হ’ল নিঃস্বতা’ (আহমাদ হা/৩৭৫৪; মিশকাত হা/২৮২৭; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৫৪২)।
আত তাহরীক
ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘সূদের দ্বারা সম্পদ যতই বৃদ্ধি পাক না কেন তার শেষ পরিণতি হ’ল নিঃস্বতা’ (আহমাদ হা/৩৭৫৪; মিশকাত হা/২৮২৭; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৫৪২)।
আত তাহরীক