উত্তর : ডিভোর্স লেটার কোর্ট থেকে যেই তারিখে পাঠানো শুরু হবে, সেদিন থেকে ইদ্দত পালনের সময় হিসাব করবে। তালাকপ্রাপ্তার নিকট কয়েক দিন পরে পৌঁছলেও তা ধর্তব্য নয়। আর তিন মাসের মধ্যে রাজ‘আত না করা হ’লে বা ফিরিয়ে না নিলে তা তালাকে মুগাল্লাযা বা চূড়ান্ত তালাক হয়ে যাবে। তবে ইদ্দতকালীন উক্ত নারীর খরচ বহন করবে তার স্বামী (বাক্বারাহ ২/২২৮; তালাক ৬৫/৪; বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ-দারব; ফাতাওয়া ইসলামিয়াহ ৩/৩১১)।
উল্লেখ্য যে, ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী আদালত কর্তৃক তিন মাসে তিনটি পত্র প্রেরণ করা হয় ছেলে বা মেয়ের ঠিকানায়। আর অনুরূপ পত্র প্রেরণ করা হয় স্থানীয় চেয়ারম্যানের নিকটেও, যাতে তারা উভয় পরিবারের সাথে আলোচনা করে সমাধান করার চেষ্টা করেন। এই নিয়মটি শরী‘আতসম্মত। আরো উল্লেখ্য যে, তালাক সংঘটিত হওয়ার জন্য ডিভোর্স লেটারে স্বাক্ষর করা শর্ত নয়।
উল্লেখ্য যে, ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী আদালত কর্তৃক তিন মাসে তিনটি পত্র প্রেরণ করা হয় ছেলে বা মেয়ের ঠিকানায়। আর অনুরূপ পত্র প্রেরণ করা হয় স্থানীয় চেয়ারম্যানের নিকটেও, যাতে তারা উভয় পরিবারের সাথে আলোচনা করে সমাধান করার চেষ্টা করেন। এই নিয়মটি শরী‘আতসম্মত। আরো উল্লেখ্য যে, তালাক সংঘটিত হওয়ার জন্য ডিভোর্স লেটারে স্বাক্ষর করা শর্ত নয়।
সূত্র: আত-তাহরীক।
Last edited: