যুগশ্রেষ্ঠ আলেম শাইখ আব্দুল আযিয বিন বায রহিমাহুল্লাহ বলেন,
“আল্লাহর কিতাব ও রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সুন্নাহ অনুসারে শাসক ব্যতীত আর কারো নিকট বাই'আত আছে এমন কিছু আমরা জানি না।”
তিনি আরো বলেন,
“মুসলমানদের জন্য তাদের শাসক ছাড়া অন্য কেউ অভিভাবক নয় তাই অন্য কারোর নিকট বাই'আতের প্রয়োজন নেই। আমি শরীয়ত থেকে যা জানি শাসক ছাড়া অন্য কারো নিকট বাই'আত জায়েজ নেই।”
সুফীদের বিদ'আতী বাই'আত সম্পর্কে তিনি বলেন আমরা এই বাই'আতের কোন ভিত্তি জানি না। তাদের একে অপরের প্রতি বাই'আতের বিষয়ে, আমি এর উৎস জানি না, এবং এটি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ এই বাই'আত তাকে সবকিছুতে আনুগত্য করতে হবে[মনে হতে পারে] এমনকি শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, তাই এটি এমন কিছু যা নিন্দনীয় এবং হারাম।
অতঃপর তিনি সকলকে শাসক ব্যতীত অন্যের নিকট বাই'আতের বিদ'আতী মানহাজটি পরিত্যাগ করার আহবান জানান।
বাই'আত সম্পর্কে শাইখ বিন বাযের বিস্তারিত ফতোয়া:-
حكم إعطاء البيعة لغير ولي الأمر
“আল্লাহর কিতাব ও রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সুন্নাহ অনুসারে শাসক ব্যতীত আর কারো নিকট বাই'আত আছে এমন কিছু আমরা জানি না।”
তিনি আরো বলেন,
“মুসলমানদের জন্য তাদের শাসক ছাড়া অন্য কেউ অভিভাবক নয় তাই অন্য কারোর নিকট বাই'আতের প্রয়োজন নেই। আমি শরীয়ত থেকে যা জানি শাসক ছাড়া অন্য কারো নিকট বাই'আত জায়েজ নেই।”
সুফীদের বিদ'আতী বাই'আত সম্পর্কে তিনি বলেন আমরা এই বাই'আতের কোন ভিত্তি জানি না। তাদের একে অপরের প্রতি বাই'আতের বিষয়ে, আমি এর উৎস জানি না, এবং এটি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ এই বাই'আত তাকে সবকিছুতে আনুগত্য করতে হবে[মনে হতে পারে] এমনকি শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, তাই এটি এমন কিছু যা নিন্দনীয় এবং হারাম।
অতঃপর তিনি সকলকে শাসক ব্যতীত অন্যের নিকট বাই'আতের বিদ'আতী মানহাজটি পরিত্যাগ করার আহবান জানান।
বাই'আত সম্পর্কে শাইখ বিন বাযের বিস্তারিত ফতোয়া:-
حكم إعطاء البيعة لغير ولي الأمر
Last edited: