শাইখ আলবানী রাহিমাহুল্লাহ এর জমজ ভাইয়ের ছবিকে অনেকে তার ছবি ভেবে ভুল করেন।
শাইখ আলবানীর জমজ ভাইয়ের নাম - আবু জাফর মুহাম্মদ মানসুর নাজাতি আল আলবানী
দামেস্কের উমাইয়্যাদ মসজিদের ধারে তার বই বাধাইয়ের দোকান ছিল।
আলবানীর ছাত্র শাইখ আলি খাসান বলেন,
আমরা আমাদের শাইখের ভাই আবু জাফর মুহাম্মদ মানসুর এর লাইব্রেরি "আল মিসকিয়্যাহ" তে যেয়ে তার নিকট থেকে পুরাতন বই ক্রয় করে আমাদের পঠিত বইগুলো তার কাছে বিক্রি করে দিতাম। বই বাধাইয়ের কাজে তিনি অনেক দক্ষ ছিলেন এবং তার পেশায় তিনি পটু ছিলেন। তার নিকট দারস্থ হওয়া ব্যক্তিদের তিনি উপদেশ প্রদান করতেন
قال الشيخ علي خشان: كنت أتردد إلى أبي جعفر محمد منصور شقيق شيخنا في دكانه في المسكية ( مكتبة)، ونشتري منه الكتب المدرسية المستعملة ونبيعه ما انتهينا منه، وكان من أمهر مجلدي الكتب وأتقنهم صنعة ومن أنصح الناس لمن يتعامل معهم
আবু মুয়াবিয়াহ আল বৈরতি বলেন, শাইখ আলবানীর মতো চেহারার এক ব্যক্তির লাইব্রেরিতে বা দোকানে বসে থাকা সাদাকালো একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে আর কিছু মানুষ ভাবছে এটি শাইখ আলবানী। তবে শাইখ আলী খাসান (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন,
هذه صورة أبي جعفر - وهو محمد منصور - شقيق شيخنا الألباني وليست صورة شيخنا الألباني
"এটি আবু জাফর তথা মুহাম্মদ মানসুর এর ছবি। তিনি আমাদের শাইখের ভাই আর ছবিটি শাইখ আলবানীর নয়।" [¹] [²]
আরেকটি বিষয় হলো, আলবানী রাহিমাহুল্লাহ ছবি তোলাকে নাজায়েজ ভাবতেন। কেবল পরিয়ের ওজরে জায়েজ ভাবতেন।সেদিক থেকেও এটি তার হবার প্রশ্নই আসে না।
কতিপয় আবেগী ব্যক্তি শাইখ আলবানী রাহ. এর ছবি প্রচার করছেন। শাইখ নিজেই ফটোগ্রাফি নাজায়েজ বলেছেন।
فالتصوير نفسه محرم
ছবি তোলাটাই এমনিতেই নাজায়েজ।
دروس للشيخ الألباني, (٧/١٩)
দুরুস লিশ শাইখ আলবানী, ১৯/৭। (মাকতাবাতুশ শামেলা)
তথ্যসূত্র ¹
তথ্যসূত্র²
অনুবাদ - সাফিন চৌধুরী
Facebook - Shafin Chowdhury
শাইখ আলবানীর জমজ ভাইয়ের নাম - আবু জাফর মুহাম্মদ মানসুর নাজাতি আল আলবানী
দামেস্কের উমাইয়্যাদ মসজিদের ধারে তার বই বাধাইয়ের দোকান ছিল।
আলবানীর ছাত্র শাইখ আলি খাসান বলেন,
আমরা আমাদের শাইখের ভাই আবু জাফর মুহাম্মদ মানসুর এর লাইব্রেরি "আল মিসকিয়্যাহ" তে যেয়ে তার নিকট থেকে পুরাতন বই ক্রয় করে আমাদের পঠিত বইগুলো তার কাছে বিক্রি করে দিতাম। বই বাধাইয়ের কাজে তিনি অনেক দক্ষ ছিলেন এবং তার পেশায় তিনি পটু ছিলেন। তার নিকট দারস্থ হওয়া ব্যক্তিদের তিনি উপদেশ প্রদান করতেন
قال الشيخ علي خشان: كنت أتردد إلى أبي جعفر محمد منصور شقيق شيخنا في دكانه في المسكية ( مكتبة)، ونشتري منه الكتب المدرسية المستعملة ونبيعه ما انتهينا منه، وكان من أمهر مجلدي الكتب وأتقنهم صنعة ومن أنصح الناس لمن يتعامل معهم
আবু মুয়াবিয়াহ আল বৈরতি বলেন, শাইখ আলবানীর মতো চেহারার এক ব্যক্তির লাইব্রেরিতে বা দোকানে বসে থাকা সাদাকালো একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে আর কিছু মানুষ ভাবছে এটি শাইখ আলবানী। তবে শাইখ আলী খাসান (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন,
هذه صورة أبي جعفر - وهو محمد منصور - شقيق شيخنا الألباني وليست صورة شيخنا الألباني
"এটি আবু জাফর তথা মুহাম্মদ মানসুর এর ছবি। তিনি আমাদের শাইখের ভাই আর ছবিটি শাইখ আলবানীর নয়।" [¹] [²]
আরেকটি বিষয় হলো, আলবানী রাহিমাহুল্লাহ ছবি তোলাকে নাজায়েজ ভাবতেন। কেবল পরিয়ের ওজরে জায়েজ ভাবতেন।সেদিক থেকেও এটি তার হবার প্রশ্নই আসে না।
কতিপয় আবেগী ব্যক্তি শাইখ আলবানী রাহ. এর ছবি প্রচার করছেন। শাইখ নিজেই ফটোগ্রাফি নাজায়েজ বলেছেন।
فالتصوير نفسه محرم
ছবি তোলাটাই এমনিতেই নাজায়েজ।
دروس للشيخ الألباني, (٧/١٩)
দুরুস লিশ শাইখ আলবানী, ১৯/৭। (মাকতাবাতুশ শামেলা)
তথ্যসূত্র ¹
তথ্যসূত্র²
অনুবাদ - সাফিন চৌধুরী
Facebook - Shafin Chowdhury
Attachments