শিরক ও বিদ‘আতমুক্ত বিশুদ্ধ ইসলামের প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর ৩৪তম বার্ষিক তাবলীগী ইজতেমা আগামী ২২ ও ২৩ শে ফেব্রুয়ারী রোজ বৃহস্পতি ও শুক্রবার রাজশাহী মহানগরীর এয়ারপোর্ট থানার নিকটবর্তী ময়দানে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ।
‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য উক্ত ইজতেমায় পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য পেশ করবেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা ওলামায়ে কেরাম। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাযার হাযার দ্বীন-দরদী মুসলিম ভাই-বোনের সমাবেশ ঘটবে ইজতেমায়। ১ম দিন বৃহস্পতিবার বিকাল ৪-ঘটিকার সময় শুরু হয়ে শনিবার ফজর পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ইজতেমার কার্যক্রম চলবে।
এবছরও স্থানাভাবের কারণে মহিলাদের ব্যবস্থাপনা বন্ধ রাখা হয়েছে। সাথে সাথে বিভিন্ন স্থানে এলইডি মনিটরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় খাবার হোটেল ও যরূরী চিকিৎসা ব্যবস্থা। ইতিমধ্যে ইজতেমার প্রায় সকল প্রস্ত্ততি সম্পন্ন হয়েছে।
এই ইজতেমার শুরু থেকে শেষ অবধি পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ থেকেই বক্তব্য পেশ করা হয়ে থাকে। যেন শ্রোতারা আল্লাহ প্রেরিত অহীর বিধান অনুযায়ী নিজেদের আমলী যিন্দেগী সমৃদ্ধ করতে পারেন। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র আল্লাহ প্রেরিত অহি-র আলোকে পরিচালনার উদাত্ত আহবান জানানো হয় এই তাবলীগী ইজতেমায়। উজ্জীবিত করা হয় পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মোতাবেক জীবন পরিচালনার একক প্লাটফর্মে সমবেত হয়ে বৃহত্তর মুসলিম সমাজ গঠনের।
উল্লেখ্য যে, জাতীয় পর্যায়ে বিশুদ্ধ দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ আঞ্জাম দেওয়ার জন্য ১৯৯১ সাল থেকে নিয়মিত বার্ষিক তাবলীগী ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। আক্বীদা ও আমল সংশোধনে দেশ সেরা বিদ্বানদের বিষয়ভিত্তিক বক্তৃতা উপস্থিত শ্রোতাদের জন্য বিশুদ্ধ জ্ঞানের খোরাক হিসাবে কাজ করে। শানিত হয় তাদের ঈমানী চেতনা। ফিরে যান নিজেদেরকে পরিশুদ্ধ করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে।
‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য উক্ত ইজতেমায় পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য পেশ করবেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা ওলামায়ে কেরাম। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাযার হাযার দ্বীন-দরদী মুসলিম ভাই-বোনের সমাবেশ ঘটবে ইজতেমায়। ১ম দিন বৃহস্পতিবার বিকাল ৪-ঘটিকার সময় শুরু হয়ে শনিবার ফজর পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ইজতেমার কার্যক্রম চলবে।
এবছরও স্থানাভাবের কারণে মহিলাদের ব্যবস্থাপনা বন্ধ রাখা হয়েছে। সাথে সাথে বিভিন্ন স্থানে এলইডি মনিটরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় খাবার হোটেল ও যরূরী চিকিৎসা ব্যবস্থা। ইতিমধ্যে ইজতেমার প্রায় সকল প্রস্ত্ততি সম্পন্ন হয়েছে।
এই ইজতেমার শুরু থেকে শেষ অবধি পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ থেকেই বক্তব্য পেশ করা হয়ে থাকে। যেন শ্রোতারা আল্লাহ প্রেরিত অহীর বিধান অনুযায়ী নিজেদের আমলী যিন্দেগী সমৃদ্ধ করতে পারেন। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র আল্লাহ প্রেরিত অহি-র আলোকে পরিচালনার উদাত্ত আহবান জানানো হয় এই তাবলীগী ইজতেমায়। উজ্জীবিত করা হয় পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মোতাবেক জীবন পরিচালনার একক প্লাটফর্মে সমবেত হয়ে বৃহত্তর মুসলিম সমাজ গঠনের।
উল্লেখ্য যে, জাতীয় পর্যায়ে বিশুদ্ধ দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ আঞ্জাম দেওয়ার জন্য ১৯৯১ সাল থেকে নিয়মিত বার্ষিক তাবলীগী ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। আক্বীদা ও আমল সংশোধনে দেশ সেরা বিদ্বানদের বিষয়ভিত্তিক বক্তৃতা উপস্থিত শ্রোতাদের জন্য বিশুদ্ধ জ্ঞানের খোরাক হিসাবে কাজ করে। শানিত হয় তাদের ঈমানী চেতনা। ফিরে যান নিজেদেরকে পরিশুদ্ধ করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে।