উত্তর : কুরবানীর নিয়তকারী নখ ও চুল কাটা থেকে বিরত থাকবে। কেউ যদি ভুলে নখ ও চুল কেটে থাকে তাহ’লে সেটি অপরাধ হিসাবে গণ্য হবে না।
আর কুরবানীর নিয়তকারী যদি ইচ্ছা করে এই সময়ের মধ্যে নখ ও চুল কর্তন করে তাহ’লে তাকে আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে।
তবে সেজন্য কোন ফিদইয়া বা কাফফারা দিতে হবে না (শায়খ বিন বায, ফাতাওয়া ইসলামিয়া ২/৩১৬)। চুল ও নখ কর্তন না করার হেকমত সম্পর্কে আল্লাহ সর্বাধিক অবগত।
তবে বিদ্বানগণের মতে, এতে মক্কায় অবস্থানরত হাজীদের সাথে সাদৃশ্য স্থাপিত হয়। সেই সাথে কুরবানী হ’ল ক্ষমার মাধ্যম এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়।
চুল ও নখ কর্তনের মাধ্যমে শরীরের এসকল অতিরিক্ত অংশকেও আল্লাহর ক্ষমা ও মুক্তির ঘোষণার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
প্রশ্নোত্তর পর্ব, মাসিক আত-তাহরীক।
অক্টোবর ২০১৯ সংখ্যা।
আর কুরবানীর নিয়তকারী যদি ইচ্ছা করে এই সময়ের মধ্যে নখ ও চুল কর্তন করে তাহ’লে তাকে আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে।
তবে সেজন্য কোন ফিদইয়া বা কাফফারা দিতে হবে না (শায়খ বিন বায, ফাতাওয়া ইসলামিয়া ২/৩১৬)। চুল ও নখ কর্তন না করার হেকমত সম্পর্কে আল্লাহ সর্বাধিক অবগত।
তবে বিদ্বানগণের মতে, এতে মক্কায় অবস্থানরত হাজীদের সাথে সাদৃশ্য স্থাপিত হয়। সেই সাথে কুরবানী হ’ল ক্ষমার মাধ্যম এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়।
চুল ও নখ কর্তনের মাধ্যমে শরীরের এসকল অতিরিক্ত অংশকেও আল্লাহর ক্ষমা ও মুক্তির ঘোষণার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
প্রশ্নোত্তর পর্ব, মাসিক আত-তাহরীক।
অক্টোবর ২০১৯ সংখ্যা।