- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 889
- Comments
- 1,043
- Reactions
- 9,967
- Thread Author
- #1
১. সে যখন কোন কবীরা গুনাহ করে (যেমন ব্যভিচার, মদ্যপান ইত্যাদি), অতঃপর তার উপর যদি ঐ গুনাহের শাস্তি কায়েম করা হয়, তাহলে সেটা তার কৃত গুনাহের কাফ্ফারা তথা প্রায়শ্চিত্ত হয়ে যাবে। কারণ, রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন-
“কেউ যখন কোন গুনাহ করে বসে, অতঃপর তার উপর সেই গুনাহের শাস্তি জারি করা হয়, তাহলে সেটা ঐ গুনাহের কাফফারা হবে।” — মুসনাদে আহমাদ, হা. ২১৮৬৬ (সহিহ)
২. যদি সে কবীরা গুনাহ থেকে তাওবা করে, তাহলে সেই সত্য তাওবা কবীরা গুনাহের প্রায়শ্চিত্ত তথা কাফফারা হয়ে যাবে; যদিও তার উপর হদ কায়েম করা না হয়।
৩. কবীরা গুনাহে লিপ্ত ব্যক্তি যদি তাওবাবিহীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, এমতাবস্থায় যদি তার উপর সেই গুনাহের হদও কায়েম করা না হয়, তাহলে সে তাদের অন্তর্ভুক্ত যাদের ক্ষেত্রে ভয় রয়েছে। তথা আল্লাহর ইচ্ছাধীন। তিনি ইচ্ছা করলে তার গুনাহর পরিমাণ অনুপাতে তাকে শান্তি দিবেন, অতঃপর তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর ইচ্ছা করলে তিনি তাকে ক্ষমাও করে দিতে পারেন। যেমনটি আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
“এটা ছাড়া অন্য সব যাকে ইচ্ছে মাফ করবেন।” — সূরা নিসা, আয়াত নং ৪৮
৪. সগীরা তথা ছোট গুনাহর উপর অটল থাকলে, তখন তা ঐ ছগীরা গুনাহকে কবীরা গুনাহে পরিণত করে।
— তাওহীদুল ইবাদাহ, সপ্তম অধ্যায়; দারুল কারার পাবলিকেশন
“কেউ যখন কোন গুনাহ করে বসে, অতঃপর তার উপর সেই গুনাহের শাস্তি জারি করা হয়, তাহলে সেটা ঐ গুনাহের কাফফারা হবে।” — মুসনাদে আহমাদ, হা. ২১৮৬৬ (সহিহ)
২. যদি সে কবীরা গুনাহ থেকে তাওবা করে, তাহলে সেই সত্য তাওবা কবীরা গুনাহের প্রায়শ্চিত্ত তথা কাফফারা হয়ে যাবে; যদিও তার উপর হদ কায়েম করা না হয়।
৩. কবীরা গুনাহে লিপ্ত ব্যক্তি যদি তাওবাবিহীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, এমতাবস্থায় যদি তার উপর সেই গুনাহের হদও কায়েম করা না হয়, তাহলে সে তাদের অন্তর্ভুক্ত যাদের ক্ষেত্রে ভয় রয়েছে। তথা আল্লাহর ইচ্ছাধীন। তিনি ইচ্ছা করলে তার গুনাহর পরিমাণ অনুপাতে তাকে শান্তি দিবেন, অতঃপর তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর ইচ্ছা করলে তিনি তাকে ক্ষমাও করে দিতে পারেন। যেমনটি আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
“এটা ছাড়া অন্য সব যাকে ইচ্ছে মাফ করবেন।” — সূরা নিসা, আয়াত নং ৪৮
৪. সগীরা তথা ছোট গুনাহর উপর অটল থাকলে, তখন তা ঐ ছগীরা গুনাহকে কবীরা গুনাহে পরিণত করে।
— তাওহীদুল ইবাদাহ, সপ্তম অধ্যায়; দারুল কারার পাবলিকেশন